আদম একটি কল্পিত চরিত্রের নাম

6 মতামত পাওয়া গেছে

দেখতে আমাদের মতই ছিলেন এরা। গাছপালা দৃষ্টে মনে হয় উচ্চতাও ছিল আমাদের মতই। আদি গল্পকার এদের মানুষ করেই বানিয়েছিলেন।

হাদীসে লেখা আছে আল্লাহ্‌পাক আদমকে ৬০ ফুট লম্বা তৈরী করেছিলেন। এরপর থেকে আদমের বংশধরদের উচ্চতা ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে।

ভাবা যায় না, তিনিও বিশ্বাস করতেন আদমই পৃথিবীর প্রথম মানব।

কোন এক প্রবন্ধে পড়েছিলাম, ভারতের উচ্চমার্গের পারমানবিক গবেষণায় যে সব বৈজ্ঞানিক আছেন–উনাদের বেশীরভাগই কট্টর হিন্দু।

শুধু আবুল কালাম আজাদ নাস্তিক ছিলেন। তবে আবুল কালাম আজাদও বোধকরি সাহস করে প্রকাশ্যে তাঁর নাস্তিকতা ঘোষণা করেন নি। এরকম করলে ইসলামি জিহাদিরা হয়ত তাঁকে কতল করে ফেলতে পারে।

আর বাঙলাদেশের প্রায় সব বিজ্ঞানীই মনেপ্রাণে ইসলাম মেনে চলেন এবং ইসলামের মাঝেই খুঁজে পান সব বৈজ্ঞানিক তত্ব। বাঙালি বিজ্ঞানী শমশের আলী ত কোরানেই পেয়েছেন ডি এন এর সংবাদ।

    ঠিক। দেখি তো। বিশেষতঃ দক্ষিন ভারতীয়রা। কপালে ্রক্ত-চন্দন ছাড়া এদের চলেনা।  বাংগালীরা একটু কম বাহ্যিক ভাবে। কিন্তু বিশ্বাসবোধ একটুও কম নয়।

     

       

      বিশেষতঃ দক্ষিন ভারতীয়রা। কপালে ্রক্ত-চন্দন ছাড়া এদের চলেনা।

      আপনি ঠিক লিখেছেন। দক্ষিণ ভারতীয়দের সাথে আমার প্রচুর অভিজ্ঞতা আছে। বেশীর ভাগই ধর্মান্ধ। এমনকি ট্রেনে ভ্রমণকারী অনেক দক্ষিণ ভারতীয়দের দেখি কপালে লালচন্দন, আর হাতে ধর্ম্পুস্তক। মুখে বিড়বিড় জপনাম। অনেক যাত্রীই বিরক্তি প্রকাশ করে; তবে কে শোনে কার কথা।

      এই হিন্দু ধর্মান্ধদের সাথে ইসলামি জিহাদিদের একমাত্র পার্থক্য হচ্ছে—জিহাদিরা কাফেরদেরকে মনেপ্রাণে ঘৃণা করে—এমনকি তাদেরকে কতল করতে চায়। আর ধর্মান্ধ হিদুরা চায় ফুলের মালা দিয়ে অবিশ্বাসীদের গ্রহণ করে। রেল স্টেশনে দেখি, সুন্দরী হরে কৃশ্ন রমনীকুল রঙ্গীন সাড়ি পরিধান করে, গলায় এবং হাতে ফুলের মালা জড়িয়ে, হারমোনিয়াম, খোল, করতাল বাজিয়ে ভিক্ষা করছে। গুটি কয়েক ধুতি পরিহিত পুরুষ মাথার টিকি নেড়ে নেড়ে সায় দিচ্ছে।

      এই দৃশ্য মন্দ নয়, যদিও মুষ্টিমেয় যাত্রী এদের পাত্তা দেয়।

       

      এই সম্প্রদায়টি এক নতুন ভগবানের সৃষ্টি। ভগবানের নাম প্রভুপাদ।

      আমেরিকা ধর্ম প্রচারের ফারটাইল গ্রাউন্ড। এই দলে ভারতীয়দের চেয়ে সাদারাই বেশী।

      বাংলাদেশী অশিক্ষিত হিন্দুরা এই খবর জানে। ওরা মনে করে আমেরিকার সবাই ইস্কনের ভক্ত।

      হালে ইস্কন বাংলাদেশেও ঢুকেছে। আমার ভাতিজাই ছিল এ দলে। ২০০৮ সালে দেশে

      গিয়ে দেখি ভাতিজার এই হাল। গদগদ হয়ে এসেছে আমার কাছে। ভেবেছে আমি খুব

      খুশী হব। আমার চোখের ভাষা ও বুঝেছিল। তার পর থেকেই ও মানুষ হিসেবে ফিরে এসেছে।

আসলে নিজের ধর্মগ্রন্থ খুলে কেউ পড়ে না। ৯৯.৯% লোকের বেলায় এটা সত্য।

 

নূহ নবী খ্রিষ্টপূর্ব ১৯৯৮ সালে মারা গেলেন। সক্রেটিসের মৃত্যুর মাত্র ১৫৯৯ বছর আগে। নূহ বাঁচলেন ৯৫০ বছর আর সক্রেটিস আমাদের মতই মাত্র ৭০ বছর। কী সব কাহিনী!

এই কথাটি মূল লেখায় সংযোজিত হল।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।