একজন পীর ও বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও যুক্তিবাদী সংগঠন

9 মতামত পাওয়া গেছে

@ লেখক আপনাকে অনেক ধন্যবাদ দেই  এক মূল্যবান তথ্য দেবার জন্যে। এই সব ভন্ড পীরের অবসান কবে হবে কে জানে।

আমার ব্যক্তিগত অভিমত হলো ধর্মহীন সমাজ যেমন সম্ভব না, এইসব পীর আউলিয়াহীন সমাজও সম্ভব না। কারন মূলত মানুষের দূর্বলতা। দুর্বল মুহুর্তে মানুষ কত কি যে করতে পারে। এ আর রেহমান আজ রেহমান না হয়ে শেখর নামে পরিচিত হতেন হয়ত যদি না এই পীরের সংস্পর্শে আসতেন তার পরিবার। 

অভীনন্দনযোগ্য কাজ।yes

    হয়তো আপনার কথাটাই ঠিক যে পীর আওলীয়াহীন সমাজ সম্ভব নয়। তাহলে তো এই কথাটাও ঠিক সে ধর্মহীন সমাজও সম্ভব না।

    আমার তো মনে হয় মানুষ যতবেশী কনফিউশনে আসবে তাতে তাদের মধ্যে বাস্তবতার চিন্তাভাবনা পাল্টাতে থাকবে।

     

খুব প্রশংশনীয় কাজ করেছেন।

তবে এদেরকে ভণ্ডপীর বলা কি সঠিক হচ্ছে?–কারণ এই যদি বলি, তবে স্বীকার করতে হবে যে আসল পীর আছে।

সেই আসল পীরেরা এইসব ‘ভণ্ড’ পীরদের চাইতে বেশী ক্ষতিকারক। প্রত্যেক ধর্মেই এইসব আসল পীর আছে। তাদের প্রকৃত চেহারা উন্মোচন করতে হ’লে ধর্মের ভিত্তিতে আঘাত করতে হবে।

    কথা একদম ঠিক, কিন্তু পীর নেই বললে বাংলাদেশে পিঠ বাঁচানো যাবে বলে মনে হয় না। নিজের নিরাপত্তাও তো দেখতে হবে। smiley

      কিন্তু পীর নেই বললে বাংলাদেশে পিঠ বাঁচানো যাবে বলে মনে হয় না।

       

      খাঁটি কথা। আসলে এই পীরের তেমন প্রভাবশালী কোন মুরিদ ছিলনা–যেমন কোন প্রসিডেন্ট (এরশাদ) অথবা কোন মত্রী–হাসিনা, খালদা। এই রকম কোন খুঁটির জোর থাকলে এই পীরকে ভণ্ড পীর বলার সাহস কার থাকবে? যে তাকে ভণ্ড বলবে তাকেই হাজতে পচতে হবে।

      এই পীরের ছবি দেখে মায়া হচ্ছিল। আহা, বেচারা–শুধু শক্ত খুঁটির অভাবে প্রবীর ঘোষের চেলাদের হাতে নাস্তানাবুদ হ’ল!

       

    ঈশ্বর ভিত্তিক ধর্মের অস্তিত্ব যেখানে আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়, সেখানে যে- কোন পীর-ই ভন্ড।  

এই পীরের ছবি দেখে মায়া হচ্ছিল। আহা, বেচারা–শুধু শক্ত খুঁটির অভাবে প্রবীর ঘোষের চেলাদের হাতে নাস্তানাবুদ হ’ল!

 

আবুল কাশেম- ভাই ঠিকই বলেছেন। বেচারা এখন তাহসিব হাসানকে প্রায় ফোন দেয়, এই কারণে যে তার আয়ের পথ বন্ধ এবং তাকে যেন অন্য ভাল কোন জব দেওয়া যায়। 

এই কারণে যে তার আয়ের পথ বন্ধ এবং তাকে যেন অন্য ভাল কোন জব দেওয়া যায়।

একটা ভাল কাজ সে করতে পারে–কোন ছোট মসজিদে ইমামের কাজ অথবা মুয়াজ্জিনের কাজ।

 

সে ফকিরও হয়ে যেতে পারে–মানে কোরান তেলাওয়াত করে ভিক্ষুকও হ’তে পারে। এতে আয় মন্দ হ’বে না। বাঙলাদেশের মোমিনেরা যে ভাবে কোরানকে ভয় ও শ্রদ্ধা করে তা’তে এই লোকের অসুবিধা হ’বার কথা নয়।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।