গণমাধ্যম দৈত্য হয়ে ওঠার চেষ্টা করছে, শেখ হাসিনা ও গণতন্ত্রের কী হবে

3 মতামত পাওয়া গেছে

যে দেশে সঠিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া নেই সে দেশে এমনটা ঘটার সম্ভাবনা খুবই। লিবিয়া, সিরিয়া, ইরাক তো আমরা চোখের সামনেই দেখলাম। ইয়েমেনে রাজনৈতিক কিছুটা হলেও ছিল। জিহাদী হুতীরা তা উঠিয়ে দিতে গিয়ে দেশটিকে কি ভয়ঙ্কর দুর্ভোগে ফেলে দিয়েছে। বাংলাদেশে যখন সঠিক রাজনৈতিক প্রক্রিয়া জোরদার করার পরিবর্তে যৎ-সামান্য যা ছিল তা নস্যাৎ করা হচ্ছে, তখন এমন রিপোর্ট — সত্য-মিথ্যা যাই হোক — কাউকে অবাক করা উচিত না। একদিন লিবিয়া, সিরিয়ার দশা হওয়ার সম্ভাবনাও উড়িয়ে দেওয়া যায় না।

    বাংলাদেশ কোন পথে এগুচ্ছে তা আমরা সকলেই দেখতে পাচ্ছি। বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গন্তব্য ও পরিণতিও আমরা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। আম গাছ লাগিয়ে সে গাছে লিচু চাইলে তো আর হবে না ভাই; আমগাছে আমই ধরবে।

বাংলাদেশে আসলে এসব কী হচ্ছে বোঝা মুশকিল। তবে যাই হোক এর জন্য বর্তমান সরকারের অযোগ্যতা ও অপকর্মই দায়ি। যখন কোনো দেশের সরকার অবৈধভাবে ক্ষমতায় থাকে কিংবা অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত হয়ে পড়ে, তখন সে দেশের শাসনব্যবস্থায় অজস্র ফাঁক-ফোকর সৃষ্টি হয়। বর্তমান সরকারের আমলেও তেমন অসংখ্য ফাঁক-ফোকর সৃষ্টি হয়েছে। এই ফাঁক-ফোকরের ভিতর শত্রুরা হাত ঢুকিয়ে দিলে অবাক হওয়ার কিছু নাই।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।