কাতিয়া: কাশীনাথ হামে খুশি হুয়ি তুমহারি বাহাদুরি দেখকর, তুমহে ভি বহুত খুশি হোগি ইয়ে জান কর, কে আজ কে বাদ তুম মেরে গ্রিফ মে কাম করোগি
কাশীনাথ: ইয়ে মজদুর কা হাত হায় কাতিয়া, লোহা পিঘলা কর উসকা আকার বদল দেতা হ্যায়, ইয়ে তাকত খুন পাসিনে সে কামাই হুয়ি রোটি কি হ্যায়, মুঝে কিসি কে টুকরো পর পলনে কি জরুরত নেহি
কাতিয়া: কিরে মকোরো কি তরহা গলি মে রহেনে সে বেহতর হ্যায় ইহা মরদো মে রহ, শের কি তরহা
কাশীনাথ: পিঁজরে মে আকর শের ভি কুত্তা বন যাতা হ্যায় কাতিয়া, তু চাহাতা হ্যায় কে ম্যায় তেরে ইহা কুত্তা বনকর রহু, তু কহে তো ভকু, তু কহে তো কাটু
কাতিয়া: এয়াসাই সামঝোঁ তো কেয়া, হামারে সাথ কাম করো গে তো নাম হোগা তুমহারা, ইনাম মিলেঙ্গে, রুপয়ে পয়সা মিলেগা, ইজ্জত হোগি তুমহারি অর লোগ ডরেঙ্গে তুমসে
কাশীনাথ: ডরা কর লোগো কো ও জিতা হ্যায় জিস কে হাড্ডি মে পানি ভরা হোতা হ্যায়. মর্দ বননে কা ইতনা শখ হ্যায় তো, কুত্ত কা সাহারা লেনা ছোড় দে কাতিয়া।
উপরের ডায়ালগগুলো কোন সিনেমার ডায়ালগ সেটা বলার অপেক্ষা রাখেনা। কমবেশি সকলেই জানেন ‘ঘাতক‘ সিনেমার ডায়ালগ এটি। দারুণ সিনেমা। আমার দেখা প্রিয় সিনেমাগুলোর মধ্যে একটা। আর উপরিউক্ত কথোপকথন যেন, গোটা সিনেমার সবচেয়ে আকর্ষণীয় রক্তগরম করা দৃশ্য।
পুরণো সিনেমা, এটা নিয়ে বলার আর বিশেষ কিছু নেই। অনেকেই অনেকবার দেখেছেন জানি। আমি এই সিনেমা নিয়েও কিছু বলতে বসিনি, শুধুমাত্র উদাহরণ হিসেবে ব্যবহার করার জন্যই এই সিনেমার প্রসঙ্গ টানলাম।
এই সিনেমাটায় দারুণ একটা মেসেজ আছে, তা হলো- ‘ভয়‘।
কাতিয়া নামক এক সমাজ বিরোধী মানুষের ওপর জুলুম করছে শুধুমাত্র মানুষের এই ভয়টাকে সম্বল করে। সেটা সে নিজেও ভাল মত জানে যে, মানুষের মন থেকে এই ভয় টা দূর হয়ে গেলে সে আর অন্যায়ভাবে সাধারণ ভাল মানুষের ওপর জোর খাটাতে পারবেনা। আর মানুষের ওপর জোর খাটাতে না পারলে তার সব বিলাসিতা দূর হয়ে যাবে। কাজ না করে রোজগার বন্ধ হয়ে যাবে। তাই সে যেন-তেন ভাবে মানুষের মনে এই ভয়টাকে জিইয়ে রাখতে চায়। এজন্য নৃশংসভাবে খুন করতেও তার বাধেনা। শেষে কাশীনাথ নামে একজন মানুষ তাকে ভয় না পেয়ে তার মুখোমুখি হয় আর তাকে দেখেই অন্যান্য ভীত মানুষের মধ্য থেকে আসতে আসতে ভয় দূর হয় আর সবাই প্রতিরোধ শুরু করে কাতিয়ার বিরুদ্ধে। ফলে অবশেষে কাতিয়ার নির্মম পরিণতি ঘটে।
সম্প্রতি আমি মুসলিম ধর্ম নিয়ে কিঞ্চিৎ পড়াশোনা করছি। উদ্দেশ্য একটাই এই ধর্মের মধ্যে এমন কী আছে যেটা এতো মানুষকে অন্ধ করে রেখেছে! তো আমি যত পড়ছি ততই অবাক হচ্ছি। গোটা ধর্মটা জুড়েই দেখছি শুধু ভয় আর ভয়। আল্লাহকে ভয় পাও তাই এটা করোনা, আল্লাহকে ভয় পাও ওটা করোনা, শুধুই ভয় পাও আর যে ভয় পায়না তাকে ভয় দেখাও!
ইসলাম ছাড়া আর কোন ধর্মে এতো ভয় পাওয়ানো বা ভয় দেখানর কথা নেই। অন্যান্য ধর্মে বরং মানুষকে ভালবাসার কথা আছে, ঈশ্বরকে ভক্তির কথা আছে। আর কেউ ধর্ম না মানলে, তাকে ভয় দেখিয়ে জোর করে ধর্ম পালনের কথা অন্তত নেই। আল্লাহ যদি সত্যিই থাকে আর কোরান যদি তারই রচনা হয় তো ঘাতক সিনেমার কাতিয়া আর আল্লাহর মধ্যে অমিল নেই বললেই চলে। সে যেন কাতিয়ার মতই পৃথিবীবাসীকে বলতে চাইছে- মনুষ্যগণ তোমরা আমার কুকুর হয়ে থাক, আমি চাইলেই তোমরা ঘেউ ঘেউ করবে; আর আমি চাইলেই তোমরা কাটবে, যে আমাকে অমান্য করে ঘেউ ঘেউ করবে না তাহলেই আমি তোমার জীবন সুন্দর করবো না, আর হ্যাঁ তুমি মরার পর তোমাকে জান্নাতে জায়গা করে দেব।
ঠিক যেন সুকুমার রায়ের ‘খুড়োর কল‘ কবিতার মতো, মানুষের মুখের সামনে মুলো ঝুলিয়ে রেখেছে। তুমি যতই ছুটে বেড়াও মুলো তুমি খেতে পাবেনা। মানে পৃথিবীতে তুমি সে ফল পাবেনা, যা কিছু ভাল তোমার জন্য অপেক্ষা করছে সব মরার পর। জীবিত অবস্থায় তুমি শুধু জান্নাতের মুলোটাকে দেখে রাখ। আল্লাহর নামেও কাউকে খুন করে ধরা পরলে এই পৃথিবীতেই জাহান্নাম দেখার সৌভাগ্য হয়ে যেতে পারে। তখন কোন আল্লাহ বাঁচাতে আসবেনা, কিন্তু মরার পর জান্নাত। যে আল্লাহ্, তার বান্দা কে, যে কীনা তার নির্দেশ মেনে পাঁচবার নামাজ পড়া থেকে শুরু করে কাউকে খুন পর্যন্ত করছে তাকেও এই পৃথিবীতে অন্যান্য অপরাধীর মতই সমান শাস্তি ভোগ করতে হচ্ছে, তিনি বাঁচাতে আসছেন না। সেই মহান আল্লাহ মরার পর যে প্রতিশ্রুতি রক্ষা করে জান্নাত দেবেন তার নিশ্চয়তা কই? বরং আমার মনে হয় যারা এতোসব নিয়ম মানছে জান্নাত পাবার আশায়, আল্লাহ তাদের বাতিল করে দিতে পারে এই কারণেই। তিনি হয়ত বলবেন, তুমি বাপু এইসব নিয়ম মেনেছ জান্নাত পাবার জন্য, অর্থাৎ তোমার লোভ ছিল। তো জান্নাত তো লোভীদের জন্য নয়। ব্যাপারটা মুমিনগণ একটু ভেবে দেখবেন, যে কোন অন্ধ বিশ্বাসের ফল কিন্তু ভাল নাও হতে পারে।
গোটা কোরান জুড়ে শুধুই নির্দেশাবলী:
কীভাবে খাবে, কীভাবে কথা বলবে, কতবার নামাজ পড়তে হবে, কতবার আল্লাহ আল্লাহ করতে হবে, কীভাবে হাগবে, কীভাবে মৈথুন করবে, সেসব পালন করলে মানুষ (পড়ুন শুধুমাত্র পুরুষ) মর্দ এর মত বাঁচবে বাঘের মত থাকবে। জীবনের প্রতিটা মূহুর্তে যদি এতোসব নির্দেশ মাথায় রেখে চলতে হয় তবে সে কী আর মানুষ থাকবে, নাকী যন্ত্রে পরিণত হবে?
আর এই নির্দেশাবলীর খাঁচায় এলে বাঘ নয় তাকে কুত্তা হতে হবে। ‘পিঁজরে মে আকর শের ভি কুত্তা বন যাতা হ্যায়‘ আর মর্দ এর মত বাঁচবে কোথায়, না মেয়েদের উৎপীড়ন করে। তুমি আল্লাহ আল্লাহ করে মেয়েদের যেমন খুশি ভোগ করার যখন ইচ্ছে ভোগ করার অধিকার অর্জন করবে।
আল্লাহও যেন কাতিয়ার মত বলতে চায়- আমার নাম করলে লোকে তোমাকে চিনবে মুসলিম বলে আর সবাই ভয় পাবে। ‘ইজ্জত হোগি তুমহারি অর লোগ ডরেঙ্গে তুমসে‘ সত্যি কী তাই নয়? দেখুন আজ আল্লাহর নির্দেশ মানতে গিয়ে কী হাল, মুসলিম দেশগুলো বাদে বাকি দেশগুলো মুসলিম নাম শুনলেই কাঁপতে থাকে। নায়ক শাহরুখ খান যত বড়ই অভিনেতা হন তাকেও অন্যদের চেয়ে বেশি তল্লাশী নেওয়া হয় তিনি মুসলিম বলে। মানে কী এটাই দাঁড়ালো না যে মুসলিম নাম শুনলেই, কেউ মুসলিম হলেই, সে মুমিন অথবা মৌলবাদী হোক বা না হোক সে ধর্ম মানুক বা না মানুক তাকে লোকে (মুসলিম বাদে অন্যরা) ভয় পায়। কেউ প্রকাশ্যে কেউ বা মনে ভয় পায়, কিন্তু কম বেশি সবাই ভয় পায়। এই পৃথিবীটা সবার মুসলিম বা অন্যান্য ধর্মাবলম্বী প্রত্যেকেই মানুষ সেখানে মুসলিম বাদে অন্যান্যদের, মুসলিমদের প্রতি ভয় দেখে যেন মনে হয় মুসলিমরা মানুষ নেই আর, তারা আজ শুধুই মুসলিম।
আমাদের বাড়ির কাছেই একটা মসজিদ আছে, সেখানে বিকেলের আজান দেওয়া শুরু হলেই তিনটে কুকুর আমাদের বাড়ির কাছে এসে মসজিদের দিকে মুখ করে আকাশের দিকে তুলে উউউউউ করে ডাকে। আমার খুব সন্দেহ ওরা পাক্কা মুমিন, আগের জন্মে নিশ্চয়ই মানুষ মুসলিম ছিল অনেক চেষ্টা করেও জান্নাত পায়নি নিশ্চয়ই, তাই আবার পৃথিবীতে জন্মেছে। কুকুর হলেও হাল ছারেনি চেষ্টার ওরা মনে হয় জান্নাত পাবার জন্য মরিয়া।
কে জানে এবার ওরা জান্নাত পাবে কী না। আচ্ছা ওদের জন্য আল্লাহর নির্দেশ কী? গরু শুয়োর এদের জন্যই বা আল্লাহর নির্দেশ কী? ওরা যদি জান্নাত পেতে চায় তবে ওদের করণীয় কী? ওরা জান্নাতে গেলে ওরাও কী আল্লাহর সাথে মিলিত হবে?
উফস্ ওপারের বাসিন্দাদের এ কী এক চোখামি, যত নির্দেশ মানুষের জন্য। অবলা বলে অন্য প্রাণীরা কী জান্নাত থেকে বঞ্চিত হবে এতো ঠিক নয়। না কী ওরা, ধর্মান্ধ মানুষের থেকে উন্নত, সাহসী, ওপারের বাসিন্দাদের পাত্তা দেয়না, জান্নাত নিয়ে থোরাই কেয়ার করে। সামনে পেলে ওরা আল্লাহকেও রেয়াত করবে বলে মনে হয়না। আর গরুদের তো রাগ থাকতেই পারে, আল্লাহ্র নির্দেশে ওদের নিষ্ঠুরভাবে জবাই করাও যে উল্লাসকর উৎসব। কে জানে হয়ত আল্লাহকে সামনে পেলে গুতিয়ে ভুঁড়িও ফাসিয়ে দিতে পারে। হে হে হে আল্লাহর কী ভুঁড়ি আছে?
আল্লাহ নিজেও কম ভিত নয়। যারা ভয় দেখিয়ে মানুষকে বসে রাখতে চায় তারা নিজেরাও স্বাভাবিকভাবে সবসময় ভয়ে থাকতে বাধ্য। মনস্তত্ত্বগত দিক থেকে এটা সত্যি। এজন্যই তিনি মুমিনদের কানের গোড়ায় ক্রমাগত বলে চলেন হেফাজত করো হেফাজত করো। ইসলামের হেফাজত মানে আল্লাহর হেফাজত, একটু বিরোধিতা দেখলেই দমন করার নির্দেশ। আর এখন যা চলছে কিছু নাস্তিক এমন জোর প্রচার চালাচ্ছে, তার তো রীতিমত অস্তিত্ব সঙ্কটে রাতের ঘুম উড়ে যাওয়ার কথা। উফস্ তিনি তো আবার নিরাকার, তার চোখ কই যে ঘুম আসবে! কে জানে আমি আল্লাহর কোন অনুভূতিতে আঘাত দিলাম এই কথা বলে।
ধুর আবার ভুল নিরাকারের অনুভূতিই বা কী! না না ভুল, বন্ধুরা আমি মজা করছিনা বা ব্যঙ্গও করছিনা আমার ঘাড়ে একটাই মাথা, তবে এজন্য যদি আমার জাহান্নামে যেতে হয় আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ থাকব। সত্যি বলছি, আমি আল্লাহর সম্পর্কে জানতে আগ্রহী। আহারে, মুমিনরা কী খুশি হলেন আমাকে দলে পাবেন ভেবে। তো বলি জানা মানে আল্লাহর রচনাবলী পড়ে জানার কথা বলছি না, আমি আল্লাহর জীবনী জানতে আগ্রহী। কীভাবে, কোথায় থাকে, তার সমগ্র জীবনযাত্রা, এতোকিছু একা একা খেয়ালই বা কী করে রাখে? হিন্দুদের তেত্রিশ কোটি দেবতা যেখানে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে, সেখানে অনলি ওয়ান আল্লাহ কীভাবে সব সামলাচ্ছে! ব্যাপারটা শিখতে আগ্রহী আমি। মাঝে মাঝে খুব খারাপ লাগে বেচারার (আল্লাহর) কথা ভেবে কী একঘেঁয়ে জীবন। আল্লাহর নির্দেশ ছাড়া এই দুনিয়ায় একটা পাতাও নড়ে না, সবসময় খেয়াল রাখতে হয় গাছের কোন পাতাটা নড়বে কোনটা স্থির থাকবে। কোন গরুটার কানে মাছি বসবে, মাছি তাড়াতে গরুটা কান কতটা নাড়াবে, এতো এতো জীব তারা কে কখন কী করবে তার খেয়াল একা একা রাখা!
আর ভাবতে পারছিনা, আমার মাথা ঘুরছে। তারপর আবার আছে মনুষ্যকুল, মনুষ্যধর্ম ছাড়াও তাদের যে অসংখ্য নির্দেশ পালনের আদেশ দিয়েছেন তা কে পালন করছে কে করছে না, কে পায়খানা করতে বসে দোয়া বলতে ভুলে গেল, কোন মেয়ে শরীর খারাপের দোহাই দিয়ে স্বামীকে শরীর দিতে অস্বীকার করল, কে নামাজ পড়তে পড়তে কোন মেয়ের কথা ভবে ফেলল, উফস্ ভাবা যায়? হে নাস্তিকগণ তোমরা এতোটা নিষ্ঠুর হয়োনা, বেচারার অবস্থাটা একবার ভেবে দেখ। তিনি নাকী জান্নাতে থাকেন, যেখানে নাকী আরাম আর আরাম! এই না কী আরামের ধরন। আহারে! কে যে তাকেঁ এই কাজে নিয়োগ করেছে কে জানে! কেউ নিয়োগ না করলে সেধে কেউ খামকা নিজেই আরাম ছেড়ে এতো কাজ করতে চাইবে? পাগল! আমি তো ছুটেই পালাবো। জান্নাতে থেকেও ওনার কী লাভ হচ্ছে? আমার তো মনে হয় উনি এখনঅবধি একটা হুর পরীকে ভাল করে দেখারও সুযোগ পান নি, তাদের সাথে যৌন সংসর্গ তো দূর! দুঃখিত আবার ভুল, তিনি তো নিরাকার তিনি যৌন সংসর্গ করবেন কীভাবে? তবে তাঁর জীবন ক্রীতদাসের থেকেও ভয়ানক। এটা লিখতে লিখতে আমার তো আল্লাহর দুঃখ দেখে চোখ ফেটে জল আসছে। এর বিনিময়ে তিনি কী পান? দয়া কর নাস্তিকরা তোমরা তাঁর এই দুঃখের মাঝে আর গোদের উপর বিষফোঁড়ার মত তার নির্দেশের বাইরে গিয়ে তাঁর খাটনি আর বাড়িওনা। তাঁর অস্তিত্ব সঙ্কটের কারণ হয়োনা।
বোঝা গেল, কেন তিনি এতো হেফাজতের কথা বলেছেন। আল্লাহর সাথে আল্লাহর উপরআলার নিশ্চয়ই এরম কোন চুক্তি আছে। মানুষরা না মানলে, তাকে আর দরকার নেই তাঁর অস্তিত্ব শেষ তাই যেন তেন ভাবে ভয় দেখিয়ে জান্নাতের লোভ দেখিয়ে, নিজেকে টিকিয়ে রাখাই তাঁর একান্ত চেষ্টা।
কোনদিন না সবাই কাশীনাথের মত বলে ওঠে ‘ডরা কর লোগো কো ও জিতা হ্যায় জিস কে হাড্ডি মে পানি ভরা হোতা হ্যায়, মর্দ বননে কা ইতনা শখ হ্যায় তো, কুত্তা কা সাহারা লেনা ছোড় দে কাতিয়া‘ (পড়ুন আল্লাহ) কারণ কাশীনাথের সংখ্যা কিন্তু দিন দিন বাড়ছে।