০
৬৪৯ বার পঠিত
মুক্তমনা ব্লগে প্রদীপ দেবের ধারা বর্ণনায় চাঁদ সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোকপাত করা হচ্ছে। চাঁদ সম্পর্কে ধারাবাহিক আলোচনার পডকাস্টসমূহ মুক্তমনা ব্লগের সৌজন্যে এখানে প্রকাশ করা হলো।
১ম পর্বে চাঁদ সম্পর্কে পৃথিবীর বিভিন্ন সংস্কৃতির মানুষের সংস্কার ও বিশ্বাস সম্পর্কে আলোকপাত করা হয়েছে।
চাঁদ নিয়ে পডকাস্টের দ্বিতীয় পর্বে আলোচনা করা হয়েছে– চাঁদের ভর, আয়তন, ঘনত্ব, পৃথিবী থেকে দূরত্ব, চাঁদের গতি এবং চাঁদের তিথি সম্পর্কে।
চন্দ্রগ্রহণের কী কোন প্রভাব আছে আমাদের ওপর? জোয়ার-ভাটার কারণে পৃথিবীর শক্তিক্ষয় হচ্ছে প্রতিনিয়ত। ফলে পৃথিবীর গতি কমে যাচ্ছে – আর দিনের দৈর্ঘ্য যাচ্ছে বেড়ে। আবার অন্যদিকে চাঁদের গায়ে ধাক্কার ফলে চাঁদ আস্তে আস্তে দূরে সরে যাচ্ছে পৃথিবী থেকে। কীভাবে?
চাঁদ নিয়ে পডকাস্টের তৃতীয় পর্বে সূর্যগ্রহণ, চন্দ্রগ্রহণ ও জোয়ার-ভাটায় চাঁদের কী কী ভূমিকা আছে সেটা আলোচনা করা হয়েছে।
মানুষের বুদ্ধিবৃত্তিক উন্নতি ঘটার শুরু থেকেই মানুষ অনুসন্ধিৎসু হয়ে ওঠে চাঁদের ব্যাপারে। চাঁদের প্রতি মানুষের কৌতুহল প্রাগৈতিহাসিক। এই পর্বে আলোচনা করা হয়েছে মানুষের চাঁদে অভিযানের একেবারে প্রথম দিকের প্রস্তুতি ও সোভিয়েত ইউনিয়নের লুনা প্রজেক্ট নিয়ে। মুক্তমনায় প্রকাশিত ‘চাঁদের নাম লুনা‘ নিবন্ধটিও পড়তে পারেন।
চাঁদ নিয়ে পডকাস্টের পঞ্চম পর্বে আমেরিকানদের চাঁদে যাওয়ার প্রস্তুতির প্রাথমিক ধাপ পাইওনিয়ার প্রোগ্রাম, র্যাঞ্জার প্রোগ্রাম, সারভেয়ার প্রোগ্রাম ও লুনার অরবিটার প্রোগ্রাম সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
এই পর্বে চাঁদে মানুষ পাঠানোর মিশন অ্যাপোলো নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। মোট সতেরটি অ্যাপোলো মিশনের প্রথম সাতটি মিশন সম্পর্কে বলা হয়েছে এই পর্বে।
আজ পৃথিবীর প্রায় সবাই কোন না কোন কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত যন্ত্রপাতি ব্যবহার করেন। ১৯৬৯ সালে মানুষ যখন চাঁদে গিয়েছিল – তখন পৃথিবীর বেশিরভাগ মানুষ কম্পিউটারের নামই শোনেনি। চাঁদের বুকে নামার যে লুনার মডিউল সেটা নিয়ন্ত্রিত হয়েছিল কম্পিউটারের মাধ্যমে। আর সেই সময় তার মেমোরি ছিল মাত্র ৭৪ কিলোবাইট। এখন বাচ্চাদের একটা ছোট্ট খেলনাতেও কয়েক মেগাবাইট মেমোরি থাকে।
আজকের পর্বে অ্যাপোলো মিশন আট, নয়, দশ ও এগারো – এই চারটি মিশন সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। মানুষ চাঁদের বুকে প্রথম পা রেখেছিল অ্যাপোলো-১১ মিশনে। নিল আর্মস্ট্রং, এডউইন অলড্রিন ও মাইকেল কলিন্স-এর নাম আমরা সবাই জানি। এই পর্বে আলোচনা করা হলো তাঁরা কীভাবে চাঁদে গিয়েছিলেন এবং কীভাবে নেমেছিলেন চাঁদের বুকে।
অ্যাপোলো-১১ মিশনে প্রথম বারের মতো মানুষ নিল আর্মস্ট্রং ও এডউইন অলড্রিন চাঁদের বুকে পা রেখেছিলেন। তারপর কয়েক মাসের মধ্যেই মিশন অ্যাপোলো-১২। চাঁদের বুকে পা রাখলেন আরো দুজন নভোচারী – চার্লস কনরাড ও অ্যালেন বিন। তারপরের মিশন অ্যাপোলো-১৩ চাঁদে যেতে ব্যর্থ হলেও পৃথিবীর বিজ্ঞানী ও মহাকাশের নভোচারীদের সম্মিলিত প্রয়াসে রক্ষা পায় নভোচারীদের জীবন। পরের তিনটি মিশন খুবই সফল হয়। চাঁদের বুকে পা রাখেন আরো ছয় জন নভোচারী। তাঁরা শুধু চাঁদে নামেন – তাই নয়। চাঁদে গাড়ি চালিয়েছিলেন, বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা নিরীক্ষা করেছেন, খেলাধূলাও করেছেন। পডকাস্টের এই পর্বে আমরা অ্যাপোলো-১২ থেকে অ্যাপোলো-১৬ পর্যন্ত আলোচনা করেছি।
ই-মেইলে যোগাযোগ করুন