ছোবল

6 মতামত পাওয়া গেছে

অসাধারন লাগলো আপা। এ ঘটনা নিত্যদিনের. আমাদের চারপাশেই ঘটছে। মনে হয় ঘটতেই থাকবে।

মর্মস্পর্শী বর্ণনা।*give_rose*

এই রচনায় রূপালী পরিষ্কারভাবে আমাদের সমাজের এক কুৎসিত দিক প্রকাশিত করেছে।
অত্যান্ত সাহসিকতার পরিচয়।

মোমিন উল-মুহাম্মদ

 

অল্প বয়সি কাজের মেয়েদের নিয়ে আসে দারোগার ড্রাইভার (সবাই দারগাই ডাকে,তার পদবি আমি জানিনা)।

২/৩ জন তো থাকেই সব সময় বাড়িতে। ওরা সবাই গৃহকর্ম করে। আর দারোগা সাহেব একএক সময় একএক জনের দেহ সূধা পান করেন। এই কচি মেয়েগুলোর মাঝে সুফিয়া নামের মেয়েটা একদম বেয়াড়া। কথা শোনেনা। তাঁর প্রয়োজন আবার যখন তখন হয়। তিনি তখন স্ত্রী, কন্যার সম্মুখে দরজা বন্ধ করে দেন। তিনি কিন্তু ধর্ম-কর্মে খুব নিষ্ঠাবান। হজ্জ্ব করা মানুষ।

আফরোজা আপাকে ধন্যবাদ বাংলাদেশে কাজের মেয়েদের সহ নারীদের এক দুঃখজনক চিত্র সাহিত্যের তুলিতে তুলে ধরার জন্য। কিন্তু ইসলামের প্রতি একটু খোচা না দিলেই যেন নয়।

ইসলাম যৌনতার বিষয়ে খুবই কঠোর। মুসলিম ও অমুসলিম জনগোষ্ঠির যৌব আচরণের দিকে নজরপাত করলেই তা সুস্পষ্ট হয়ে উঠে। কাজেই ধর্মে-কর্মে নিষ্ঠাবান, হজ্জ্ব করা মানুষ এমন উদ্ধৃতি না দিলেই পারতেন। অপকর্ম সবাই করে; ভণ্ড মানুষ সব গোষ্ঠির মাঝেই বিরাজমান।

আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ, আমার লেখা পড়ার জন্য।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।