যৌন নৈতিকতাঃ নারী পুরুষের অবদমন – পুরুষতন্ত্র হয়ে ওঠার ইতিহাস – ১

7 মতামত পাওয়া গেছে

আমার কাছে এই লেখাটা কেবল অসাধারণই লাগল তা নয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ লেখা-

বিশেষ করে-

ব্যক্তিগত সম্পত্তি স্ফীত হওয়ার প্রক্রিয়ায় নারী পরিণত হয়েছে সম্পত্তির বিন্যাসে পাল্টা আরেক অবিনিময়যোগ্য সম্পদে এবং পুরুষ তাকে বাতিল হয়ে যাওয়া মুদ্রার বেশি কিছু ধর্ত্যেবের মধ্যে আনে না।

এক ঈশ্বরের মত ব্যাক্তিগত সম্পতির যুগে একপত্নি পরিবারে জোড় বাধলেও পুরুষ তার স্বাধীনতা বহাল রেখেছে পরিবারের বাইরে গোটা সমাজটাকেই উপপত্নি, রক্ষিতা বা নিত্যনতুন ভাবধারার নামে যা বাস্তবে পুরুষের অবাধ স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে আর নারীকে পরিণত করেছে সমাজের সেই নিকৃষ্ট ক্লিব হিসেবে যে কেবল হাত বদল হয় ভিন্ন ভিন্ন সময়, ভিন্ন ভিন্ন হাতে; কিশোরী থেকে যুবতীকালে আর শেষ জীবনে শিশুকালের মত অসহায় থেকে।

আমাদের দেশেই কেবল  নারী নির্যাতিত তা নয়। পাশ্চাত্যেও নির্যাতনের স্বীকার হয় নারী। কিন্তু  সেটার ছবি হয়তো আলাদা। নারী-পুরুষ, ধনী-দরিদ্র, সাদা-কালো, ধর্ম- অধর্ম। এই সংঘাত চিরকাল চলবে। মনে হয়না এই যুদ্ধের অবসান কোনোদিন হবে।

লেখক’কে অনেক ধন্যবাদ এমন একটা ভালো লেখা উপহার দেবার জন্যে।

লেখাটা ভাললাগল। খুব গুরুত্বপুর্ন একটা বিষয়ে লেখা হয়েছে। আশা করছি,লেখক তার এই সিরিজটা চালিয়ে যাবেন,এবং এই বিষয়ে আরো পয়েন্ট তুলে ধরবেন। ধন্যবাদ লেখককে।

লেথক একদম স্পষ্ট করে নারীর মুক্তি ও তার বাধাগুলি কোথায় কম কথায় গুছিয়ে বলেছেন। ভালো লেগেগেছে এ কারনে যে এ কথা বলতে গিয়ে তিনি বিভিন্ন মানুষের কোড দেন নাই। সেক্ষেত্রে তার ব্যাথ‌্যা করা ও বক্তব্য একদম স্বকীয় এবং ভিন্ন।
মানুষ বহুগামী। শুধু মানুষ কেন প্রাণীকূলেও তাই। কিন্তু পুজির শর্তের কারণে নারীকে এমন একটি ভাব ধারার মধ্যে রাখা হয়েছে যেখানে বহুগামিতা ও স্বামী ছাড়া কারোর সাথে শোয়া মানে মানুষ খুন করার চেয়ে অপরাধ।
অথচ পুরুষ মানুষ কিন্তু এ কর্মটি অবলিলায় করে। আজকালের যুগে কিছু নারীও হয়তো করছে কিন্তু সামাজিক রীতি হিসেবে বিষয়টি নারীর ক্ষেত্রে পুরুষের তুলনায় অধিক নিন্দনীয়।
যৌন স্বাস্থ্য রক্ষার জন্য অবশ্যই নারী পুরুষের যৌন মিলন গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষ করে ২০ এর উপরের নারী অথবা পুরুষ তার সঙ্গি বেছে নেওয়ার নতুন রীতি তৈরীর প্রয়োজন রয়েছে। এতে সমাজ বিকাশেরই লাভ।

লেখাটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। প্লথম পর্বে আমি দীর্ঘ মন্তব্য করেছিলাম। এই পর্বেও সেই মন্তব্যই প্রযোজ্য।

সিরিজটা চালিয়া যান–নিয়মিতভাবে।

দারুণ একটি লেখা। খুবই ভালো লাগলো। লেখককের স্পষ্টবাদীতা প্রশঙসনীয়।

লেখকের সঙ্গে আমি সহমত পোষণ করছি। নারী এখনকার সমাজে সন্তান উৎপাদনের উৎস আর যৌন যন্ত্র মাত্র। সেখানে নারীর নারীত্বের উন্মোচন অকল্পনীয়।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।