রাজশেখর বসু

4 মতামত পাওয়া গেছে

ঘনাদার পাঠ আলোচনায় মুগ্ধ হলাম। আমাদের জানার কত কী আছে। এই লেখাটা পড়ে রাজশেখর বসুর আরেক অধায় জানতে পারি।
এক বিষয়ে দারূণ বলেছ,
আমরা এটা জানি, বাঙালী কবি বা লেখকের গায়ে একটা অগোছালো ঢিলেঢালা চাদর থাকে।
হা এই বিষয়টা যেন স্বতসিদ্ধ যে কবি হলেই কাধে চাদর ফেলে বা নিদেন পক্ষে বাবরি চুল, বা এলোমেলো থাকা
অনেকটা আবশ্যকতার পর্যায়ে পড়ে। আসলে কি তাই? মোটেই নয়।
মেয়ের মৃত্যুর ব্যাপারটা ভীষণভাবে ব্যথিত করল। সব মিলে স্বার্থক রচনা ঘনাদার-*i-m_so_happy*

পরশুরামের কুঠার দিয়ে তিনি সরিয়েছেন অনেক কিছুই, তার হিউমার পড়লে তাই মনে হয়। ভুষুন্ডির মাঠ, এই গল্পের নাট্যরুপ শুনতাম আকাশবানীতে আর মুগ্ধ হতাম।সত্যিই অনবদ্য।

অত্যন্ত তথ্যপূর্ণ লেখা। ঘনাদা দেখি গুল দেওযার নামমাত্র করছেন না!! *biggrin*

ছোট বেলায় পরশুরাম নামে এক লেখকের নাম শুনতাম–হয়ত উনার লেখা কোন রচনাও পড়েছি।
কিন্তু পরশুরাম যে বেঙল কেমিক্যালের প্রতিষ্ঠাতা তা ঘনাদার লেখা হতেই জানলাম।

বেঙল কেমিক্যাল কী এখনও জীবিত?

জয়তী ব্যানার্জী

 

“ গীতা” বইটি তিনি আগে লিখলেও ছাপান নি। কারণ, ছোট ভাই গিরীন্দ্রশেখর মনস্তাত্ত্বিক দিক থেকে শ্রীমদ্ ভগবদ্ গীতার ওপর একটা বিরাট বই লিখেছিলেন। গিরীন্দ্রশেখর বলেছিলেন – দাদা রাজশেখরের “ গীতা”র পাণ্ডুলিপি সাহায্য নিয়ে ছিলেন।

রাজশেখর তাই পাণ্ডুলিপির ওপর বড় করে লিখে রেখে ছিলেন:-  “ ছাপা হবে না”।–একজন বড় মানুষকে চেনা যায় নানান বড়ত্ব দিয়ে।খুবই প্রাসঙ্গিক।ভালোলাগল


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।