ধর্মমাত্রেই প্রতিক্রিয়াশীল এটা মনে করি না। আর ধার্মিক মানেই দর্শনহীন তাও মানি না।
বিশেষ কোন ধর্মের প্রতি ঘৃনা আর অন্য ধর্ম মানেই ফালতু এ চিন্তাকেও হাস্যকর মনে হয়। বরং মনে করি, ধর্ম হলো পৃথিবীকে জানার প্রাথমিক ধারণা। সেই ধারণা ভেঙ্গে মানুষ যখন আরো সামনে এগুতে যায় তখনই ধর্মের জ্ঞান পুরান কথায় পরিণত হয়। কিন্তু যে মানুষটি মার্কস, এঙ্গেলস, নীটসে, লেনিন, রাসেল, ফুকো, দেরিদা পড়েনি তার মধ্যে কি দার্শনিক কোন ভিত্তি নাই? যারা ভাবেন ‘নাই’ তাদের সাথে মোটেও একমত নই। যারা বলবেন ‘আছে’, তবে ‘ভুল’ ধারণা আছে। তাদের সাথেও দ্বিমত। সত্য বলেও কোন অনাপেক্ষিক বিষয় নেই। সত্য হলো বস্তুর ব্যাখ্যা। সেই ব্যাখ্যা নানান কারণে সময় থেকে সময় পাল্টে যাচ্ছে। সত্য বলতে ধর্মের মত পরিবর্তনহীন কোন ঈশ্বর নয়।
ফলে যে মানুষটি দা নিয়ে দৌড়ে যাচ্ছে, শত বছরের পুরানো কিয়াং (বৌদ্ধ মন্দির) গুলো পুড়িয়ে দিচ্ছে, ভগবান বৌদ্ধ কি তখন এই উদ্ধত্ব দা দেখে হাসছেন? এসব প্রশ্নগুলো যদি ব্যাখ্যা করতে হয় তাহলে দা হাতে ক্রোধে ফেটে পড়া বাস্তবের মানুষটাকেই বোঝার দরকার, ব্যাখ্যা করা দরকার। সে কাজটি না করে দাঙ্গা বোঝা যাবে না।
এই নোটের প্রথমেই যে বিষয়টি বলে রাখা ভালো যে, সেনাবাহিনীর মধ্যে জন্ম নেওয়া বিএনপি এবং কিছু অধপতিত কম্যুনিস্ট ও ইসলামী দলের উপর ভর করে বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ নামে যে রাজনীতির ধারা শুরু হয়েছিল তা হল অথনীতিতে লুটেরা আর সংস্কৃতিতে অধপতিত। এই দলটি নিজেদের সেক্যুলার বলে দাবী করে না। ইহার কাছে কিছু চাহিবার নাই। আরেকটি দল আ.লীগ নিজেদের গণতান্ত্রিক ও সেক্যুলার হিসেবে দাবী করে, তবে এই দলটির বাস্তবিক কাজ হলো সাবেকি মুসলিম লীগের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য বহন করা। এ দলটির কাছেও কিছু প্রত্যাশা করছি না। কিন্তু যেহেতু দলটি ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা বলে মানুষের কাছে ভোটের থালা নিয়ে যায়, সে কারণে আপনি যখন দান করছেন, তখণ আপনার অধিকার আছে দানের মালটি বেমালুম গায়েব হয়ে যাচ্ছে কিনা। আ.লীগ একটি সাবেকী মুসলিম লীগের সাংস্কৃতিক বিগ্রেড বহন করলেও তাকে তার ঘোষিত সেক্যুলার নীতির জায়গায় প্রশ্ন জারি রাখতে হবে।
জামাত সহ ইসলামী ধারার কোন দলের কাছে গণতন্ত্রের প্রশ্নে কোন চাওয়া নাই, কারণ তারা একে ‘কুফরি মতবাদ’ হিসেবে মনে করে থাকে। যদিও তারা কপট মিথ্যুক ভন্ড, কারণ তারা সেই কুফরি মতবাদের ভোটে দাড়ায়, মানুষ তৈরীর সংবিধানের অধিনে রাজনীতি করে। নারী নেতার পেছনে দাড়িয়ে বেহেশতের হুরের সাথে ঘুমোনোর স্বপ্ন দেখে।
আর আ.লীগের সাথে যেসব প্রকাশ্য মিত্র কম্যুনিস্ট ও গোপন আতাতকারী কম্যুনিস্ট পার্টি আছে তাদের কাছেও কিছু চাহিবার নাই। কারণ তারা কথিত বিপ্লবের আম ও ছালা নৌকায় তুলে উদাস মনে বেনসন এন্ড হেজেজ টানতেছেন।
আর টুটা ফাটা কিছু কম্যুনিস্ট আছে, তাদের কিছু করনের নাই। তাহলে জনগণকে কে পাহারা দেবে?
জনগণ কাউরে …দে না:
জনগণকে পাহারা দেবার হিম্মত কারো নাই। জনগণ দেশ পাহারা দেয়।
মার্কস শিল্প বিপ্লবের পর পুজি গ্রন্থে এই অথনৈতিক সমাজের প্রতিটি বিষয়কেই প্রায় ব্যাখ্যা করেছেন। এর আগে আবিস্কার করেছেন শ্রেণী সংগ্রাম তত্ব।তিনি দেখিয়েয়েছেন অতিতের সকল সমাজ পরিবর্তনের পেছনে প্রধান ভূমিকা কাজ করেছে শ্রেণী সংগ্রাম। তিনি ব্যাখ্যা করেছেন, জগতে মানুষের সাথে মানুষের সম্পর্ক প্রধানভাবে অর্থনৈতিক। কিন্তু প্রশ্ন হল যে মার্কসের এই গুরুত্বপূর্ণ আবিস্কারের আগে কি সমাজে শ্রেণী সংগ্রাম বন্ধ আছিলো? মোটেও না। তারমানে মার্কস নতুন কিছু আবিস্কার করেনি। সমাজে যা ছিলো তার নিয়মটা তিনি বের করেছেন।
তাহলে শ্রেণী সংগ্রামের জন্য কম্যুনিস্ট পাটি জরুরী না এটা সাধারণ জায়গা থেকে একটা বুঝ আমাদের দাড়ায়। যদি দেশে কোন ঈমানদার কম্যুনিস্ট পাটি না থাকে তাহলেও সংগ্রাম হবে, এটা যদি আমি আপনি জোর করে ঠেকিয়ে রাখার চেষ্টাও করি তবুও সংগ্রাম ঠেকিয়ে রাখা যাবে না। তবে কম্যুনিস্ট পাটি ব্যতিত আজকের যুগে শ্রেণী সংগ্রাম রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের দিকে পরিচালিত হবার কোন সম্ভাবনা নাই। এখানেই কম্যুনিস্টদের ও কম্যুনিস্ট পার্টির কৃতিত্ব।
যেহেতু এখানেন নানান আকারে কম্যুনিস্ট পাটি বিদ্যমান। পার্টিগুলানের মোটা দাগের একটা চরিত্র স্পষ্ট তা হলোএরা রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের শ্লোগান দেয় না তারা, রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলের প্রশ্নে তাদের কোন কর্মসূচীও নেই বরং রাষ্ট্র কিভাবে আরো সংহত হবে সেই ধরনের কমসূচী দেয় তাই এ ধরনের কম্যুনিস্ট পার্টি সম্পকে আর কোন বয়ান না দিয়ে জনগনের কতব্য কি সেখানেই চলে যাওয়া বরং অধিক বিবেচনাপ্রসুত।
আ.লীগ ক্ষমতায় আসার পর কিছু ঘটনা:
- রাজবাড়ি ও মাগুরায় বাউলদের উপর আ.লীগের নেতৃত্বে হামলা
- গত অগাস্ট মাসে দিনাজপুরের হিলিতেও হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বসতিতে নগ্ন আক্রমন
- সাতক্ষিরায় হিন্দুদের উপর হামলা
- রামু ও উখিয়ায় বৌদ্ধদের উপর হামলা ও অগ্নিসংযোগ
- পাহাড়ের রাঙ্গামাটিতে আদিবাসী বাঙালী দাঙ্গা
- অপিত সম্প্রতি ‘খ’ গেজেটের বিচারের জন্য প্রতি জেলায় আ.লীগের নেতাদের দিয়ে বিচারক কমিটি বানানো
- বাগেরহাটের ফকিরহাটে হিন্দু অধ্যুষিত একটি গ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় অন্তত ছয়জন আহত হয়েছে।
- জাতীসংঘের ভাষনে প্রধানমন্ত্রী ২০০১ পরবতী সরকারকে জঙ্গিপৃষ্টপোষক হিসেবে চিহ্নিত করেছেন
উপরের বিষয়গুলি সামনে রেখে আমাদের কিছু বিষয় মাথায় রাখা দরকার।তাহলো বিএনপি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাথে সন্ত্রাস বিরোধী মিত্র হিসেবে যে চুক্তি করেছিলো তার ফলশ্রুতিতে পরবতীতে সন্ত্রাসের বিরদ্ধে যুদ্ধের যে স্বদেশী দখলদার বাহিনী র্যাব হয় এ দলটির হাত ধরে। একই সময় সারা দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের যে কথিত সন্ত্রাসবাদ বিরোধী শত্রু তা বাংলাদেশে চিহ্নিত হয় জেএমবি, হরকাতুল জিহাদ ইত্যাদি নামে। সারা দেশে তাদের ব্যাপক বিস্তৃতি ও প্রসার বিগত জোট আমলে শুরু হয় যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ পরিণত হয় গ্লোবাল রাজনীতির অন্যতম গিনিপিগ। যদি আর একটু লক্ষ্যকরেন তাহলে দেখতে পাবেন মার্কিনদের অন্যতম রিসার্স গ্রুপ ‘ক্রাইসিস গ্রুপ’ জানাচ্ছেন যে, বাংলাদেশের প্রধান সমস্যা সামনে হতে যাচ্ছে তাহলো হরকাতুল জিহাদের প্রসার। সারা পৃথিবীর মনোযোগ তখন বাংলাদেশের দিকে চলে আসবে।
খুব খেয়াল করে:
বিগত জেএমবি হরকাতুল জিহাদের উত্থানের সাথে বিএনপি জামাতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ কোথাওকোথাও জামাত-শিবিরের প্রাক্তণ নেতা কর্মী যোগ দেওয়ার মতও ঘটনা আছে। এ বিষয় ইতোমধ্যে বিরোধপূর্ণ মতামত থাকলেও এটা সাধারণ সত্য যে, দেশব্যাপী জঙ্গি গ্রুপের উত্থানের পেছনে বিগত বিএনপি সরকারের কোথাও সরব আবার কোথাও প্রছন্ন আর্শিবাদ ছিলো।
আবার রামুর ঘটনা যদি লক্ষ্য করা যায় তাহলে দেখা যাবে যেদিন রাতে হামলার আগে ওইদিন রাত দশটার দিকে রামুর চৌমনীতে যে মিছিল ও সমাবেশ হয়েছিলো সেখানে যারা তাদের মধ্যে আ.লীগের নেতা কর্মীরা ছিলো।তারা উত্তেজিত বক্তব্য দিয়েছেন, তারপর সংঘবদ্ধভাবে আক্রমনে গেছে অন্যান্য মানুষ। আরো লক্ষ্য রাখা দরকার যে যারা হামলা করতে গেছে তাদের ৯৯.৯৯ শতাংশ মানুষের কোন ফেসবুক একাউন্ট নেই। তাহলে এই মানুষদের কারা সংগঠিত করলো? আর যদি আ.লীগ নিজেই সংগঠিত করে থাকে তাহলে আ.লীগের লাভ কোথায়? শেখ হাসিনা কি পশ্চিমাদের কথিত সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যে যুদ্ধ পরিচালনা করছেন তার প্রকাশ্য আরেকটি ফ্রন্ট বাংলাদেশে ওপেন করতে চান? জাতীসংঘের ভাষনের সাথে কি এই হামলার কোন সম্পর্ক আছে?
এসব অসংখ্য ‘কী’ এর উত্তরের মধ্যেই আছে বাংলাদেশের সামনের দিকে রাজনীতি। তবে এসব প্রশ্নগুলোর উত্তর জানতে হলে যা করা দরকার তাহলো দাঙ্গা উপদ্রুত অঞ্চলে নিবিড় তদন্ত অনুসন্ধান করা দরকার। দাঙ্গার পেছনের প্রকৃত কারণগুলি কি কি, কারা এখানে জড়িত হয়েছিলেন, কেন তারা আগুন দিতে গিয়েছিলো, তারা কি স্থানীয়, তারা কোন রাজনৈতিক মতাদর্শের মানুষ, পরপর দুইদিন আগুন লাগানোর সময় পুলিশ কেন নিরব ছিলো, দাঙ্গা যারা লাগিয়েছে তাদের কোন পূর্বপপ্রস্তুতি ছিলো কিনা ইত্যাদি। ২
এসব প্রশ্নগুলোর নিবিড় অনুসন্ধান দরকার।
শ্রী চৈতন্য লালনের জনপদে তোমরা কে হে:
এটা কোন দৈববানী নয় আবার বিপ্লবের মত পরকালের লোভও না; একদিন নদীয়ার ভাবাদর্শ বাংলাদেশ শাসন করবে। আরো বিস্তৃত করে যদি বলি তাহলো সারা পৃথিবীতে সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী যে গণতান্ত্রিক লড়াই হবে যার গতিমুখ সাম্যবাদের দিকে তার প্রধান পিঠস্থান হবে বাংলাদেশ। বিশ্ববিপ্লবের নেতৃত্ব দিবে নদীয়ার ভাবাদর্শের মানুষেরা।
শ্রী চৈতন্য পূর্ব ও পরবতী রাজনীতি ও অর্থনৈতিক আধিপাত্য ধমীয় চেতনা হিসেবে জারি ছিল; এখনো ক্ষয়িঞ্চু হিসেবে আছে। কিন্তু কখনোই ‘মানুষ’ কে বাদ দিয়ে প্রধানভাবে ‘গুরুভাব’ গুরুত্ব পায়নি। এখানে প্রধানভাবে গুরুভাব নিজেই মানুষের মধ্যে বিলিন হতে পেরে মহানন্দ লাভ করেছে। ফলে কথায় কথা বুদ্ধিজীবীরা যে বলেন, হাজার বছরের অসাম্প্রদায়িক বাংলা তার ভেদ রস এখানেই।
এই জনপদে মানুষ অর্থ ছেড়ে ‘মানুষ’ বুঝতে এবং তাকে পেতে আরাধনার কম করেনি। এ জন্য ভারতবর্ষে রক্তের হোলিখেলার দাঙ্গা ফ্যাসাদ পূর্ববাংলায় আচ কমই পড়েছে যা পড়েছে তার মধ্যে ধর্মের চেতনার বাইরে ভিন্ন আধিপাত্যের বিরুদ্ধে সোচ্চার থাকার এক লড়াই ছিলো।
আর দিন দিন নিউ নিউলিলিবারেল ক্যাপিটালের ‘সাংস্কৃতিক আগ্রাসন’ মানুষকে যেমন মুল থেকে দুরে সরিয়ে নিচ্ছে তেমনি পরলৌকিক বেহেশতের বিপরীতে ইহলৌকিক বেহেশতের পেছনে ঘুরিয়ে মারছে। কমছে মানুষের পরলৌকক চিন্তা, চেতনা।
বিপ্লব চেতনা যেমন লয় পাচ্ছে তেমনি পাচ্ছে সামন্তীয় ধমীয় বোধও। যা টিকে আছে তা প্রকৃত ধমের মুলে থাকার লড়াই না, ক্ষমতার রাজনীতির উচ্ছিস্টের ভাগের বিষয়। ফলে যারা দাঙ্গায় যাচ্ছেন তাদের সাথে ধর্মীয় নীতিশাস্তের সম্পর্কের চেয়ে আছে ভিন্ন গোষ্টিগত স্বার্থ। ফলে এ ধরনের জনগোষ্টীকে খুবই দ্রুতই নিবৃত করা সম্ভব। কিন্তু বিড়ালের গলায় ঘন্টাটা বাধবে কে?
বাংলাদেশে কোনকালেই ক্ষমতাহীন মানুষের সম্মান, স্বাধীনতা, বেচে থাকার অধিকার ছিলো না, এখনো নাই। এই ভূ-খন্ডের ইতিহাস তাই। নিকট অতিতে পাকিস্তানের পাঞ্জাব কেন্দ্রীক শাসকশ্রেণী শোষণ করেছে। ১৯৭১ এর স্বাধীনতার পর পাকিস্তানের সেই জায়গায়টা নিয়েছে বাঙালী পুজিপতিরা বাঙালী জাতীয়তাবাদ ও বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদের নামে। যতক্ষণ এই দুই ধারার রাজনীতি চলমান থাকবে ততোদিন অসম্মান প্রবঞ্চনা নিয়েই বেচে থাকতে হবে। প্রয়োজন শীরাদাড়া করে সোজা হয়ে দাড়ানো।
—
সূত্র:
১. The Threat from Jamaat-ul-Mujahideen Bangladesh
২. সামাজিক যোগাযোগ ফেইসবুকে পবিত্র কুরআন শরীফ অবমাননার প্রতিবাদে রামুতে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ
অক্টোবর ২, ২০১২; ৬:৫৫ পূর্বাহ্ন
অসাধারন! এমনটাই আমি বলতে চেয়েছিলাম। আওয়ামী লীগ বিএনপি জামায়াত না, এই ঘটনা শুধুই রাজনীতি না। যেকোন ঘটনায় জামাযাতকে দাযী করে পার পেয়ে যাওয়ারও সুযোগ নেই।
অক্টোবর ২, ২০১২; ৯:৫০ অপরাহ্ন
একক ভাবে জামাত’কে ই দায়ী করা হয় কেন? তাতে উভয় দল পার পেয়ে যাবে তাই?
আসলে দুই দলই যে মুদ্রার এ পিঠ আর ও পিঠ তা আর বুঝতে জনগনের বাকি নেই। জনগন এতো বোকা না।
রাজনীতি ব্যবসায় দুই দল ই পরিপক্ক। টাকা বানানোর মোক্ষম ব্যাবসা- *dirol*
অক্টোবর ৩, ২০১২; ১২:৪০ অপরাহ্ন
একেবারে খাঁটি কথা–
একবার তোমার পালা—এইবার আমার পালা–এই আর কি!
*pleasantry**pleasantry**pleasantry*