আমার না বলা কিছু কথা

11 মতামত পাওয়া গেছে

আমি আকাশ মালিক ভাই এর মুক্তমনায় প্রায় সব লেখায় পড়ছি এখানেও আপনাকে দেখে ভালো লাগলো। ধন্যবাদ সুপাঠ্য লেখা এক নিঃশ্বাসে পড়ে ফেলছি

আপনার  বৈচিত্রময় জীবনের বিচিত্র সব কাহিনি উত্তেজনা ও রোমাঞ্চে ভরপুর। স্মৃতিচারণ হিসাবে বেশ আগ্রহউদ্দীপক।  পড়তে পড়তে বারবার মনে হচ্ছিল কোন সুনিপুন চলচিত্রকারের দক্ষ হাতের ছোঁয়া লব্ধ কোন চিত্রনাট্যে প্রবেশ করেছি। 

কসম বিশ্বব্রম্মান্ডের, কসম চাঁদ সূর্য তারার তিনি চাইলে নিশ্চই আপনার জীবনের বাঁকে বাঁকে সংগঠিত ঘটনা দিয়ে উন্নত মানের চলচিত্র নির্মাণ করা সম্ভব হবে।

ও হ্যা, জুতা পায়ে মূহুর্তে ধরনির এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে চলে যেতেই কি অউলিয়ার জুতা চুরির উদ্দেশ্য ছিল? 

    জুতা পায়ে মূহুর্তে ধরনির এক প্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্তে চলে যেতেই কি অউলিয়ার জুতা চুরির উদ্দেশ্য ছিল? 

     

     না। যে আউলিয়া একই সময়ে সিলেট এবং ঢাকায় অবস্থান করতে পারেন, তিনি তার জুতার খবর জানেন কি না জানার জন্যে।

পড়া ও মন্তব্য করার জন্যে ধন্যবাদ আফরোজা।

আকাশ মালিক । আপনার লেখা যে সত্য বলা হয় নি মুক্তমনা থেকে সম্পুর্ণ ডাউনলোড করে বাঁধিয়ে রেখেছি । অনেকে তার থকে কপি করে পড়েছে ।
আপনার বিশ্বাসভঙ্গের কাহিনি জেনে ভাল লাগলো । তবে মাদ্রাসা জীবন থেকে হঠাৎ ইংল্যান্ড যাওয়া খুব বড় জাম্প মনে হল –
মাদ্রাসা জীবন থেকে ইংল্যান্ডে ম্যারিয়ার সংস্পর্শে আসা টা আরেকটু বিষদ বর্ণনা দিলে ভালমত আপনার রূপান্তরটা  বোঝা যেত ।

    মাদ্রাসা জীবন থেকে হঠাৎ ইংল্যান্ড যাওয়া খুব বড় জাম্প মনে হল

    কিছু ব্যক্তিগত ব্যাপার আছে যা ইচ্ছা থাকলেও প্রকাশ করা যায় না। এর প্রধান কারণ পারসোন্যাল সিকিউরিটি বা নিরাপত্তা। জিহাদী ভাইয়েরা একেবারে মৃত্যু পরোয়ানা জারি করে দিয়েছিলেন। তাই অনেক সময় বাস্তবধর্মী গল্পেরও তারিখ স্থান বদলে দিতে হয়, ছদ্ম নাম ব্যবহার করতে হয়। জানি এটা ঠিক নয় তবু——–

     

আকাশ মালিক এত ভাল লেখেন। যত পড়ি ততই ভাল লাগে।

লেখাটা মন কেড়ে নিল। তাই মন দিয়ে আবার পড়তে হবে।

মন একবার যুক্তি গ্রহণ করতে শুরু করলে আবার বিশ্বাসী হইতে পারে? কোন ব্যাখ্যা আছে?

অন্যভাবে বললে, প্রশ্ন করতে জানলে কি বিশ্বাসী হতে পারে? না পারেনা।

অবিশ্বাসী হওয়ার পর কখনো কি একবারও আবার বিশ্বাসে ফিরে আসতে মনে হয়েছে?

ব্লগ জগতে কত বিচিত্র মনের মানুষের সাক্ষাত পেয়েছি, ইসলামী সাইটে গেলে বুঝতে পারবেন। একজন দাবী করলো, সে নাকি বিজ্ঞান পড়ে নাস্তিক থেকে আস্তিক হয়েছে। আরেকজন বলল, সে হুমায়ুন আজাদের আমার অবিশ্বাস, আহমেদ শরিফের রচনা সমগ্র, তাসলিমার নির্বাচিত কলাম ও আরজ আলী মাতুব্বরের সত্যের সন্ধানে পড়ে বিশ্বাসী হয়েছে। এবার বুঝুন তারা কেমন পড়াটা পড়ে। আসলে তারা হয়তো এ সব বই পড়েছে কিন্তু যখন পড়েছিল তখন তাদের চোখ দুটি যদিও খোলা ছিল মনের দরোজা শিশুকাল থেকেই বিশ্বাসের তালায় পূরোই বন্ধ ছিল।
 

আপনার কি ফেসবুক একাউন্ট আছে?

ছিল, ব্যবহার করিনা।

 

লেখাটি পড়ে মন্তব্য করার জন্যে আপনাকে ধন্যবাদ।

আকাশ মালিকের লেখার বার বার প্রশংসা করে উনাকে আর বিব্রত করতে চাই না।

এই লেখাটি আকাশ মালিকের অন্তরের অন্তস্থল থেকে উত্থিত। আমরা যারা ইসলাম ছেড়েছি–তাদের অনেকেরই এই ধরণের অভিজ্ঞতা রয়েছে। ইসলাম থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়–এ অত্যান্ত কঠিন কাজ। আকাশ মালিকের লেখায় তারই প্রমাণ পাওয়া যায়।

সমকামিতার দায়ে হুজুরের মাদ্রাসা থেকে বহিস্কারের ঘটনাটি সত্য মনে হয়েছে ।


মতামত দিন বাতিল করুন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।