সাধারণত আমি যা লিখি স্পষ্ট মতামত দিই। এই বিষয়টায় আমার কিছু জানার বোঝার আছে, যারা জানেন একটু বলবেন প্লিজ। সারা […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন১৪৩৯ বার পঠিত
লেখককে অনুসরণ করুন
সাধারণত আমি যা লিখি স্পষ্ট মতামত দিই। এই বিষয়টায় আমার কিছু জানার বোঝার আছে, যারা জানেন একটু বলবেন প্লিজ। সারা […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনপ্রত্যেকটি জনগোষ্ঠীর কাছে তাদের ভাষা সংস্কৃতি অতি আদরের, অতি প্রাণপ্রিয়। কিন্তু অধিকাংশ রাষ্ট্রেই বৃহত্তর এবং ক্ষমতাশালী গোষ্ঠী তাদের ভাষা সংস্কৃতি, […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনভারতের ঝাড়খণ্ডে উপজাতি জনগোষ্ঠীর সংখ্যা তিরিশেরও বেশি। এছাড়া বেশকিছু গৌণ জনগোষ্ঠী আছে। একটা উল্লেখযোগ্য উপজাতি হলো বৈগ্যা। প্রথমে এদের […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনমিছেই বাচ্চাদের গাল পাড়ো – ব্লু হোয়েল গেম আমরা সবাই খেলছি। সিমলার ম্যাল কিংবা লাদাখের খাতের কিনারে দাঁড়িয়ে আমার […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনধর্ষণ একটা ভয়ংকর সামাজিক ব্যাধি। এটা কোনো ব্যক্তি বিশেষের ইন্দ্রিয়লিপ্সা বা পদস্থলন বা অপরাধী মনের ফসল নয়। এই ব্যাধি থেকে সমাজকে মুক্ত করতে হলে সামগ্রিকভাবে গোটা বিষয়টা নিয়েই ভাবতে হবে, সক্রিয় হতে হবে। কোনো ঘটনায় অতি সক্রিয় আবার কোনো ঘটনায় শীতঘুমে চলে যাওয়ায় অবস্থার কোনো হেরফের হবে না। গ্রামে আগুন লাগলে দেবালয়ও ছাড় পাবে না।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনবাবার স্নেহ সন্তান বুঝতে পারে বাবা মারা গেলে। তার ছোটবেলায় বাবার ছোটো ছোটো ক্রিয়াকলাপ তার স্মৃতিতে আসতে থাকে। সেগুলোর মানে বোঝে অনেক বড় হয়ে। প্রতিটি স্মৃতিতে তার চোখ ঝাপসা হয়ে আসে। কিন্তু হায়, তখন তার বাবা ধরা ছোঁয়ার বাইরে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
যেহেতু আমি একজন নাস্তিক এবং এই পরিচয় নিয়ে কোনো লুকোছাপা করি না, অনেকেই আমাকে প্রশ্ন করে- তুমি কী ভারতীয় পরম্পরা মানো না? কিংবা ভারতীয় ঐতিহ্য নিয়ে গর্বিত নও? আমি তাদের বলি যে ভারতীয় ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির উত্তরাধিকার নিয়ে আমি অত্যন্ত গর্বিত এবং আমি তা অতি সোচ্চারে ঘোষণাও করি। তবে আপনি যাকে ভারতের পরম্পরা ও সংস্কৃতি বোঝেন বা মানুষকে বোঝানো হয়, আমার কাছে ভারতীয় ঐতিহ্য সংস্কৃতি ও পরম্পরা তার থেকে অন্যতর যা অত্যন্ত মহান ও আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছ আমরা উত্তরাধিকার সূত্রে পেয়েছি।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনবৈদ্যুতিক আলোর এখানকার ব্যবহার যতো না আলোর প্রয়োজনে, তারচেয়ে ঢের বেশি বিনোদনের জন্যে। মায়াময় পরিবেশ সৃষ্টির জন্যে। আপনারা লক্ষ করেছেন কী যে, বর্তমানে বেশ বড় একটি প্রজন্ম সৃষ্টি হয়েছে যারা দিনের আলোর চেয়ে রাতের মায়াবী পরিবেশে বেশি কমফোর্টেবল ফিল করে। তাদের দিন শুরু হয় অনেক দেরিতে, বাকি দিনটার সঙ্গেও সূর্যালোকের বিশেষ যোগ থাকে না, এবং কর্মময়জীবন শুরু হয় বিকেলের পর। এইরকম জীবনযাত্রার মানুষের সংখ্যা জনসংখ্যার নিরিখে কম হলেও তা ক্রমবর্ধমান। মানুষের এই প্রকৃতিবিরুদ্ধ জীবনের ফলাফল কী হচ্ছে আপনারা অনেকেই কম-বেশি ওয়াকিবহাল।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
প্রতিবছর বর্ষায় কোটি কোটি গ্যালন জল আছড়ে পড়ে হিমালয় সহ্যাদ্রি নীলগিরি বিন্ধ্যাচলে। কোটি কোটি গ্যালন জল ভাসিয়ে দেয় ভারতবর্ষের বিস্তীর্ণ সমভূমি, মালভূমি। তারপর সেই জল বেয়ে চলে অসংখ্য ছোটো বড় নদ নদী। ভাসিয়ে দেয় দুই কূল। কতো জনপদ ধ্বংস হয়, কতো প্রাণহানি, কতো শস্যক্ষয়, কতো স্বপ্নের সমাপ্তি। অথচ কতো অমৃতময় এই জলধারা। সুপেয়, কৃষিকাজে সবচেয়ে উপযুক্ত। বহু মানুষকে কাঁদিয়ে এই জলরাশি মেশে সমুদ্রে। তখন আর সে জল কোনো কাজেই লাগে না। শিল্প কৃষি ব্যবহার- সবকিছুরই অনুপযুক্ত।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ই-মেইলে যোগাযোগ করুন