বাংলাদেশ সীমান্ত রক্ষা বাহিনী (BGB) কমান্ড নোম্যান্স ল্যান্ডে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের প্রবেশে বাধা দিচ্ছে। [ছবি: রয়টার্স, মোহাম্মদ পনির হোসেন, ২৭ অগাস্ট ২০১৭ ]
আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) বলেছে, তাদের সশস্ত্র বিদ্রোহ জেহাদ নয় বরং তারা জাতিগত মুক্তিকামী। মিয়ানমারের মধ্যেই রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব এবং মৌলিক অধিকারগুলো নিশ্চিত করাই তাদের উদ্দেশ্য। ২৫ আগস্টের হামলা ছিল আত্মরক্ষামূলক এবং রোহিঙ্গাদের অধিকার ফিরে পাওয়া পর্যন্ত এ যুদ্ধ চলবে বলে তারা ঘোষণা করেছে। ২০১২ সালের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার প্রতিক্রিয়া থেকেই আরসার জন্ম বলে বিশেষ সাক্ষাৎকারে জানান সংগঠনের প্রধান নেতার মুখপাত্র ‘আবদুল্লাহ’। তিনি বলেন, আরসা ধর্মভিত্তিক নয়, জাতিগত অধিকারভিত্তিক সংগঠন।
হংকংভিত্তিক অনলাইন পত্রিকা এশিয়া টাইমসে প্রকাশিত এ সাক্ষাৎকারে আবদুল্লাহ আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসবাদী নেটওয়ার্কের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করে বলেন, মুসলমান বলেই আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সঙ্গে আন্তর্জাতিক জিহাদি তৎপরতার সম্পর্ক আছে বা তারা আমাদের খেয়ে ফেলতে পারবে, এমন দাবি ঠিক নয়।
‘মিয়ানমারের স্বীকৃত জাতিগোষ্ঠী হিসেবে রোহিঙ্গাদের অবস্থান পুনর্বহাল করতে হবে’, বলেন আবদুল্লাহ। ‘যত দিন আমাদের দাবি মানা না হবে, তত দিন প্রতিরোধ চলবে। যদি এ দাবি না মানা হয়, তাহলে সংগ্রাম ‘অন্য স্তরে’ নেওয়া হবে। নিজেকে তিনি আরসার প্রধান নেতা আতাউল্লাহ আবু আম্মার জুনুনির নিয়োজিত মুখপাত্র বলে দাবি করেন। এশিয়া টাইমসের মাইক উইনচেস্টারের নেওয়া ওই সাক্ষাৎকারের ভূমিকায় বলা হয়, নিরাপত্তার কারণে আবদুল্লাহর অবস্থান প্রকাশ করা হয়নি। ২৫ আগস্টের হামলার এক দিন পরে এই সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এশিয়া টাইমস নিশ্চিত করে বলেছে, আবদুল্লাহর সঙ্গে আরসার সামরিক কমান্ডারের প্রতিদিনই কথা হয়। আবদুল্লাহকে শহুরে শিক্ষিত বলে মনে হয়েছে এশিয়া টাইমসের সাংবাদিক মাইক উইনচেস্টারের কাছে।
রাখাইন প্রদেশে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড (MGB) উত্তর রাখাইন প্রদেশের একটি ছোট গ্রামে টহল দিচ্ছে। [ছবি: রয়টার্স, সিমন ল্যুইস, ১৪ জুলাই ২০১৭ ]
অন্য স্তরে বলতে ‘স্বাধীনতা’ কি না, তা স্পষ্ট করেননি আবদুল্লাহ। বরং তিনি বারবারই জোর দিয়ে বলেন, ‘আরসার লড়াই জাতীয়তাবাদী। ‘আমরা জিহাদি নই। আরসার কর্মপদ্ধতি, কাজের ধরন, যেভাবে তারা সংগঠন চালায় এবং যে লক্ষ্যের দিকে তারা চলছে, তাতেও এটা স্পষ্ট। এর কোনোটাই পাকিস্তানি কিংবা অন্য কোনো জিহাদি গোষ্ঠীর লক্ষ্যের সঙ্গে মেলে না। আমরা আসলে মিয়ানমারের অন্যান্য জাতীয়তাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোরই মতো।’ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি তাঁর আহ্বান, আরসাকে ‘সন্ত্রাসবাদী ভাবা’ কিংবা ‘মিয়ানমার সরকারের ফাঁদে পড়া’ থেকে সতর্ক থাকুন।
মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ নিয়মিতভাবে আরসাকে ‘বাঙালি সন্ত্রাসবাদী’ বলে অভিযোগ করে আসছে। ২৭ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে সংগঠনটিকে বেআইনি ঘোষণা করে মিয়ানমার। আবদুল্লাহ রাখাইনে বেআইনি বাংলাদেশি অভিবাসনের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ‘এটা বলে তারা আমাদের ন্যায্য দাবিকে দমিয়ে রাখতে চাইছে। রাখাইনে রোহিঙ্গাদের জীবন অনেকটা লৌহযুগে পড়ে আছে, অনেক জায়গাতেই বিদ্যুৎ পর্যন্ত নেই। সেখানে নিয়মিতভাবে রোহিঙ্গাদের নির্যাতন-হত্যা করা হয়। প্রাণহানির ঝুঁকি নিয়ে কেন বাংলাদেশিরা সেখানে অভিবাসন করবে?’
কার্যত আশির দশকের গোড়া থেকে লাখ লাখ রোহিঙ্গা মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশ, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া এবং মধ্যপ্রাচ্যে চলে গেছে।
আবদুল্লাহ জানান, ২০১৩ সাল থেকে আরসা রাখাইনে কাজ করা শুরু করে। মূলত ২০১২ সালের সাম্প্রদায়িক সহিংসতার পরে রোহিঙ্গা যুবকদের মধ্যে যে রাগ ও জেদ তৈরি হয়েছিল, তা থেকেই এর জন্ম। ওই দাঙ্গায় শত শত রোহিঙ্গা নিহত হয় এবং ৮৫ হাজার বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। তা ছাড়া রাখাইন প্রদেশের রাজধানীর কাছে অবরুদ্ধ বস্তিগুলোতে আটকে আছে আরও ১ লাখ ৩০ হাজার রোহিঙ্গা।
‘আরসা ২০১২ সালের ঘটনার সরাসরি প্রতিক্রিয়া। সামাজিক মাধ্যমে যোগাযোগের সুযোগ আছে এবং দুনিয়া বিষয়ে অভিজ্ঞ নতুন এক রোহিঙ্গা প্রজন্মের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন আরসা।’ আবদুল্লাহ বলে চলেন। মধ্যবয়সী ব্যক্তিটির ইংরেজি বলার ধরন অভিজাত। দুজন যুবক ছিলেন তাঁর সঙ্গী। তিনি জানান, প্রবাসী রোহিঙ্গাদের থেকেই তাঁদের নেতা আতাউল্লাহ জুনুনি এসেছেন। তাঁর জন্ম ও বেড়ে ওঠা পাকিস্তানের এক রোহিঙ্গা শরণার্থী পরিবারে। পরে তিনি সৌদি আরবে চলে যান। সেখানকার দেড় লাখ রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মধ্যে তিনি মসজিদের ইমাম ছিলেন। সদ্য চল্লিশ পেরোনো এই আরসা নেতা ২০১৩ সালে রাখাইনে ফিরে যুবকদের সংগঠিত করা শুরু করেন।
Message from ARSA [Source: YouTube, Aug 16, 2017]
বাইরে থেকে আসা অস্ত্রের চালানের কথা আবদুল্লাহ অস্বীকার করলেও আগে প্রচারিত একটা ভিডিওতে দেখা যায়, রোহিঙ্গা যুবকেরা নতুন কালাশনিকভ রাইফেল হাতে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। গত ১৬ আগস্ট জুনুনি এক ইউটিউব ভিডিও বার্তায় প্রথম হাজির হন।
যখন কফি আনান মিয়ানমার সফর করছেন, ঠিক সে সময় কেন আরসার যোদ্ধারা ২৫ থেকে ৩০টি পুলিশি অবস্থানে হামলা চালাল? এ প্রশ্নের উত্তরে আবদুল্লাহ বলেন, আত্মরক্ষার জায়গা থেকে আমাদের সামনে আর কোনো বিকল্প ছিল না। তিনি দাবি করেন, মংডু এবং রাথেডুং এলাকার গ্রামগুলোতে আগেই সরকারি সেনা অভিযান চলছিল। কিশোর-তরুণ থেকে শুরু করে বয়স্ক ব্যক্তিদের বেঁধে ফেলা হয় এবং ২৫ জনের বেশি গুলিতে নিহত হয়। পাশাপাশি জায়ে দি পায়েইন গ্রাম পুরো ঘিরে ফেলা হয়। এসব আঘাতের জবাব দিতেই আরসা এ সময় হামলার সিদ্ধান্ত নেয় বলে জানান আবদুল্লাহ।
ইয়াঙ্গুনে রাখাইন প্রদেশের উপদেষ্টা কমিশনে সাংবাদিকদের সামনে বক্তব্য দিচ্ছেন কাফি আনান [ছবি: রয়টার্স, সোয়ে জিয়া তুন, ২৪ অগাস্ট ২০১৭ ]
Mr Kofi Annan’s remarks on the release of the final report [Source: YouTube, Aug 24, 2017]
আবদুল্লাহর সঙ্গে কথা বলে সাংবাদিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মাইক উইনচেস্টারের মনে হয়েছে, হয় আরসা কফি আনানের প্রতিবেদনে কী আছে তা জানত না, নতুবা এ সফরকালে রোহিঙ্গা সমস্যার দিকে বিশ্বের মনোযোগের সুযোগ নিয়ে আরসা নাটকীয়ভাবে শক্তি দেখাতে চেয়েছে।
তবে আরসা শেষ পর্যন্ত রাজনৈতিক সমাধানই চায় বলে জানান আবদুল্লাহ। রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব ফিরিয়ে দেওয়ার মধ্যে দিয়েই তা সম্ভব। ‘স্বল্প মেয়াদে আমাদের বাহিনী পৃথিবীর কাছে বার্তা পাঠাচ্ছে যে আমরা যে অনাচারের শিকার হয়েছি তা অনেক গভীর। আমরা বিচার চাই এবং বিশ্বাস করি, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় মিয়ানমারের প্রতি রাজনৈতিক চাপ বাড়াবে। পূর্ণমাত্রার গণহত্যার আগের চূড়ান্ত পর্যায়ে আমরা আছি। তাই আমাদের বেসামরিক জনগণকে আমাদের বাঁচাতে হবে। দীর্ঘ মেয়াদে আমাদের সামরিক ও রাজনৈতিক শাখা সংলাপের লক্ষ্যে একযোগে কাজ চালিয়ে যাবে। আমরা দীর্ঘমেয়াদি গেরিলা সংগ্রামের চিন্তা করছি না। আমরা আশা হারাব না। আরাকানের সন্তান রাখাইনদের প্রতি আমাদের বার্তা হলো, আমরা একসঙ্গে বাস করতে পারি। আরাকান রোহিঙ্গা ও রাখাইন উভয়েরই। আরাকানের গৌরব মারাক উ রাখাইন ও মুসলিমরা একযোগেই তো তৈরি করেছিল।’
ইয়াঙ্গুনে রাখাইন প্রদেশের উপদেষ্টা কমিশনের চূড়ান্ত রিপোর্ট উপস্থাপন করছেন সু’চি ও কফি আনান। [ছবি: টুইটার, রাখাইন কমিশনের অফিসিয়াল, ২৪ অগাস্ট ২০১৭]
রিপোর্টটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে।
মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সু চি সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘তাঁর কাছে সঠিক নির্ভরযোগ্য তথ্য যায় না। তিনি সেনাবাহিনী এবং তাঁর দলের রাখাইন সদস্যদের ফাঁদে পড়ে আছেন। তারা তাঁকে বিকৃত তথ্য দিচ্ছে। নিজে গিয়ে পরিস্থিতি দেখে আসার নৈতিক দায়িত্ব তো তাঁর থাকা উচিত।’
এদিকে নোবেলজয়ী সু’চি আরসাকে ‘সন্ত্রাসী সংগঠন’ বলে অভিহিত করে মিয়ানমারের গণমাধ্যমকে তাদের পক্ষে কথা বলার ব্যাপারে সাবধান করে দেন।
মিয়ানমার সম্পর্কিত অন্যান্য সংবাদ পড়ুন:
১) Almost 100 dead and thousands evacuated as violence flares in Myanmar
Bangladeshi soldiers at the Bangladesh-Myanmar border. An estimated 2,000 Rohingya have crossed into Bangladesh since Friday. Photograph: Mohammad Ponir Hossain/Reuters
২) Thousands of non-Muslims evacuated as violence flares in northwest Myanmar
৩) Thousands of non-Muslims evacuated as violence flares in Myanmar’s Rakhine
This bdnews24.com photo taken on Friday shows Rohingyas stranded near the Naf River separating Bangladesh and Myanmar.
৪) Gunfire heard near Bangladesh border as thousands flee Myanmar violence
A Rohingya woman urges the member of Border Guard Bangladesh (BGB) not to turn them back to Myanmar, in Cox’s bazar, Bangladesh, August 27, 2017. Photograph: Mohammad Ponir Hossain
৫) Thousands of non-Muslims evacuated as violence flares in northwest Myanmar
৬) Myanmar troops open fire on civilians fleeing attacks
৭) Deadly clashes erupt in Myanmar’s restive Rakhine state
Tensions have boiled over in recent weeks with the military moving hundreds of troops into remote villages [File: Reuters]
৮) The trouble with Aung San Suu Kyi
৯) রোহিঙ্গাদের রক্ষায় সীমান্ত খুলে দেয়ার আহ্বান জাতিসংঘের
১০) রাখাইন জ্বলছে, চলছে রোহিঙ্গা হত্যাযজ্ঞ: এইচআরডব্লিউ
১১) মেরে ফেলুন, তবুও ফেরত যেতে চাই না: বিজিবিকে রোহিঙ্গা নারী
Myanmar Rakhine: Rohingya Women Weep On Bangladesh Border
১২) স্বাধীন আরাকানের স্বপ্ন, রুখে দাঁড়াচ্ছে রোহিঙ্গারা
১৩) Rohingya influx: UNHCR urges Bangladesh to open border
১৪) রোহিঙ্গা ইস্যু, বন্ধুহীন বাংলাদেশ!
১৫) মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতন: সত্য, মিথ্যা এবং আং সান সুচি
১৬) Strong regional response on Rakhine
A Myanmar police officer in a rain coat patrols on a road in the ethnic Rakhine village of Chain Khar Li, an area close to fighting at Rathedaung township of northern Rakhine State, western Myanmar, 26 August 2017. Photo: Nyunt Win/EPA
১৭) রাখাইনে আইএস প্রতিষ্ঠার অভিযোগ মিয়ানমারের: ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল
১৮) সশস্ত্র রোহিঙ্গা মুসলিম গোষ্ঠী ‘আরসা’র নেপথ্যে কারা?
১৯) মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা হিন্দু শরণার্থীরা কী বলছেন?
কুতুপালং শরণার্থী শিবিরের কাছে একদল রোহিঙ্গা শরণার্থী
২০) মিয়ানমার সফরে নরেন্দ্র মোদী, রোহিঙ্গা ইস্যুতে কি অবস্থান নেবে ভারত?
বাংলাদেশে তাঁবুতে আশ্রয় নেয়া একটি রোহিঙ্গা পরিবার
২১) নাফ নদীর তীরে ভেসে উঠেছে ২৬ রোহিঙ্গার লাশ
নাফ নদীর তীরে বিভিন্ন এলাকায় ভেসে উঠেছে ২৬টি লাশ
২২) বাংলাদেশের আকাশসীমায় মিয়ানমারের হেলিকপ্টার, ঢাকার প্রতিবাদ
মিয়ানমারের বিরুদ্ধে আকাশসীমা লংঘনের অভিযোগ তুলেছে বাংলাদেশ
২৩) মিয়ানমারের রোহিঙ্গা নির্যাতন: সত্য, মিথ্যা এবং আং সান সুচি
২৪) Nobel laureates warn Aung San Suu Kyi over ‘ethnic cleansing’ of Rohingya
২৫) Burmese military killed seven of my children, says Rohingya refugee
২৬) বাংলাদেশে আট দিনে ৬০ হাজার রোহিঙ্গা
২৭) বাংলাদেশের বসতবাড়ি লক্ষ্য করে মিয়ানমারের গুলি, সতর্ক বিজিবি
২৮) বান্দরবানে আরাকান আর্মির সদস্যসহ আটক ৩
২৯) রোহিঙ্গাদের গরু-ছাগল, হাঁড়ি-কম্বল লুটের অভিযোগ
৩০) ‘আমরা রোহিঙ্গা আমাদের আনন্দ করতে নেই’
৩১) ‘৬০ হাজার রোহিঙ্গা পালিয়ে এসেছে বাংলাদেশে’
৩২) রোহিঙ্গা সমস্যা আলোচনায় আসছেন ইন্দোনেশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৩৩) মিয়ানমারে গণহত্যার আন্তর্জাতিক তদন্ত দাবি
৩৪) সামাজিক মাধ্যমে রোহিঙ্গা সংকটের ছবি: কতটা সঠিক?
৩৫) ‘বিদ্রোহী’দের খুঁজতে রোহিঙ্গাদের সহযোগিতা চায় মিয়ানমার
৩৬) ‘রাখাইন রাজ্যে ৮৬ জন হিন্দুকে হত্যা’
৩৭) Myanmar’s Rohingya flee military crackdown and insurgency
৩৮) The Rohingya in Myanmar: what you need to know
৩৯) Myanmar: UN fears of growing ‘humanitarian catastrophe’
৪০) রোহিঙ্গা ইস্যুতে ভারত কেন মিয়ানমারের পাশে?
৪১) আল ইয়াকিন জঙ্গীরা রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের সংগঠিত করছে
৪২) পালিয়ে আসা হিন্দু রোহিঙ্গা মেয়েদের ধর্মান্তরিত করে বিয়ের চেষ্টা
৪৩) আল ইয়াকিন প্রধানের দেহরক্ষী র্যাবের হাতে আটক
৪৪) রুশ বিশ্লেষকদের অভিমত: রোহিঙ্গা সংকটের নেপথ্য কারণ বহুমাত্রিক
৪৫) র্যাবের সাড়াশি অভিযান: ৩ রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী আটক, অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার
৪৬)