নবি মুহাম্মদের মৃত্যু রহস্য, একটি ফরেনসিক রিপোর্ট

12 মতামত পাওয়া গেছে

এসব কথা ঐতিহাসিকরাও নিশ্চয় জানেন, কিন্তু মুসলিম জিহাদি খুনিদের ভয়ে তারা এসব ঘাটাতে চান না। আপনি সাহস করে লিখেছেন বলে সাধারণ মানুষরাও জানতে পারবে। এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আরও লিখুন, সবাই জানুক।

    পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এটা কেবল সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা। সত্যিই এমনটা ঘটেছিল কীনা সেটা নিয়ে আরও আলোচনার প্রয়োজন। তবে ইহুদিদের ওপর দোষ চাপানোর অকারণ চেষ্টা হাস্যকর। সত্যিই যদি ইহুদিরা মুহাম্মদকে বিষপ্রয়োগ করে থাকে তবে সেটা মুহাম্মদের বেকুবির প্রমাণ। বিবিদের চরিত্র রক্ষার জন্য যে ব্যক্তি নিজের সাহাবীদেরও বাসায় ঢুকতে নিষেধ করেন সেই ব্যক্তিই আবার একজন শত্রুর হাতে খাবার খেতে রাজী হবেন এটা বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না।

বর্তমানের লেখকদের একটা সমস্যা হচ্ছে পুরো বিষয়ে গভীরভাবে না জেনে লেখা শুরু করে দেওয়া! সরি টু সে: ২,৩,৪ ,৭ নং পয়েন্ট প্রমাণ করে আপনিও সেই দলের!

    একজন পুরণো পাপী! মানে অভিজ্ঞ লেখক হিসেবে আপনার মন্তব্যটিও একটু তথ্যমূলক হতে পারতো। সরি টু সে, আপনি আমার দলের না হলেও আপনার মন্তব্যটা একইদলের হয়ে যাচ্ছে। আপনার মন্তব্য থেকেও পাঠক কিছু জানতে পারলো না।

      আসুন দুজনে সরি টু সে-সরি টু সে খেলি…

      হা হা হা!

       

      তবে আমার পাঠকেরা আমার খবর খুঁজে নেবে নিশ্চয়!

      আপনি আমার পাঠক নন সেটা পরিস্কার!

      সরি টু সে…

      হা হা হা!

      সে অর্থে আপনার পাঠক হবার সৌভাগ্য হয়নি ঠিকই। তবে আপনারই একটা লেখায় ৬৩০ খ্রিস্টাব্দের ফেব্রুয়ারিতে মুহাম্মদের বিয়ের কাহিনী দেখেছি। তবে আপনি ডাক্তার মানুষ। আপনি যদি লিখেন রোগী দীর্ঘকাল অসুস্থ ছিল…‘ তবে সেটা মেডিক্যাল সার্টিফিকেট হিসাবেই মেনে নিতে হবে। কিন্তু সেটা ডাক্তারের মতো পরিষ্কার করে লিখতে হবে।

      গ্ল্যাড টু সে, আপনার মন্তব্য পড়ে আমার দুজন ডাক্তারের কথা মনে পড়ছে। ডাক্তার মুশফিক ইমতিয়াজ চৌধুরী আর ডাক্তার মারুফুর রহমান। এঁদের না চেনার কোন কারণ নেই।

      আমি মোটেই ডাক্তার টাইপ কিছু নই! তবে সহিহ হাদীস বলে মুহাম্মদ ক্রমশ ভুগতে থাকেন এই ঘটনার পর থেকে এবং ক্রমশ শরীর খারাপ হতে থাকে তার! হুদাইবিয়া সন্ধির পর উমরাকালীন সময়ের বর্ণনায় তার চিত্র খুঁজে পাই আমরা! সেক্ষেত্র ২/৩ নং পয়েন্ট বাতিল হয়ে যায়!

       

      খায়বার পরবর্তী খাবার নিমন্ত্রণ এবং তা গ্রহণের ইসলামী ইতিহাস ৩/৪ নং পয়েন্টকে ভুল প্রমাণ করে!

       

      আর ৭ নং পয়েন্টের ১১ জন বিবিকে খুশী করার ঘটনাটি একটি কাল্পনিক মিথমাত্র! বর্ণনাকারী সাহাবী ঘরে ঢুকে ঢুকে দেখেন নি অবশ্যই!

       

      মূলত ৪০ বছরের পর থেকেই মুহাম্মদ শারীরিকভাবে পাল্টে যেতে থাকেন! শরীরে মোটা হতে থাকেন, হাত পায়ে পানি আসতে থাকে তার! ইত্যাদি ইত্যাদি!

      আমি আদতে কমেন্ট কমেন্ট খেলতে ভালোবাসি না! কামলা খাটা কাজ আমার, তাই এতো বিজি থাকতে হয় রেফারেন্স দিয়ে আলোচনা করার সময় হয় না বলেই লুকোচুরি বলতে পারেন!

       

      তবে অনুরোধ রাখবো- ইসলামী ইতিহাস পাঠের সবচেয়ে সহজ উপায় ধর্মকারীতে প্রকাশিত গোলাপ মাহমুদের ইসলামের অজানা অধ্যায় ইবুক সিরিজের ৪ টি খণ্ড সাথে রাখলে পরিশ্রম একবারে কমে যেতে পারে আপনার!

       

      আদতে ভাই ভাই তো আমরা, একই লক্ষ্যে লড়ছি!

      শুভকামনা আপনার জন্য!

নবী মুহাম্মদকে কি বিষ প্রয়োগে মারা হয়েছিল? এ তথ্যতো আগে জানা ছিল না।

    আমার তো ধারণা ছিল এটা সকলেই জানে। রেফারেন্স হিসাবে বুখারী ৭৮৬ হাদিস পড়ে দেখতে পারেন। সেখানে লেখা আছে বিষ দেওয়া হয়েছিল। সেই বিষের কারণে চার বছর পরে  মৃত্যু হয়েছে এটা অবশ্যই নিশ্চিত নয়। বরং এই বিষ দেওয়ার কাহিনী প্রচলিত থাকলে যে কেউ আরেক ডোজ বিষ দিয়ে মেরে ফেলতে পারে। ধরা পড়ার সম্ভাবনা নেই।

বহুদিন বিরতির পর আবারও বাঙলা ব্লগ প্রাণ ফিরে পাচ্ছে। ব্লগাররাও আস্তে আস্তে যৌক্তিক আলোচনায় মেতে উঠছেন। নিঃসন্দেহে এটা শুভ লক্ষণ। বাঙলা ব্লগ আবারও প্রাণ ফিরে পাক, এটাই চাই।

পড়লাম। তথ্যবহুল লেখার জন্য ধন্যবাদ।


আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল অ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না।