ফিলিস্তিনীরা নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারছে সাইয়িদ রফিকুল হক আল্লাহর কিতাব-অনুসারী ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন হলো ইহুদীধর্ম। এদের নবী […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন১৫১৩ বার পঠিত
লেখককে অনুসরণ করুন
ফিলিস্তিনীরা নিজের পায়ে নিজেই কুড়াল মারছে সাইয়িদ রফিকুল হক আল্লাহর কিতাব-অনুসারী ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে সর্বাপেক্ষা প্রাচীন হলো ইহুদীধর্ম। এদের নবী […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন‘জেরুজালেম মুসলমানদের’ কোথায় লেখা আছে পৃথিবীতে আল্লাহবিশ্বাসী তিনটি ধর্মের মানুষদেরই প্রথম কিবলা হলো—‘মসজিদুল আকসা’ বা ‘বায়তুল মুকাদ্দাস’। এটি বর্তমানে ইসরাইলরাষ্ট্র-অধিকৃত […]
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুনসাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ছড়ানোর দিক দিয়ে আমাদের বাংলাদেশ বিশ্বের ভিতরে প্রথম সারিতে রয়েছে। ঘরে-বাইরে সাম্প্রদায়িকপশুগুলো আজ ভীষণভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে। এরা নানাভাবে আর ইনিয়েবিনিয়ে ইসলামধর্ম প্রচারের নামে ধর্মের অপব্যাখ্যা করে মানুষের বিরুদ্ধে মানুষকে দাঁড় করিয়ে দিচ্ছে। এদের কাছে আজ লোকদেখানো-মুসলমান-পরিচয়ই বড়। এরা অপর ধর্মের মানুষদের আজ মানুষই মনে করছে না। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান, শিখসহ অপরাপর সকল ধর্মের মানুষকে এরা শত্রুজ্ঞান করছে। বাংলাদেশে সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প ধীরে-ধীরে আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই দেশটাকে আজ হিন্দুশূন্য করার জন্য একটি পশুগোষ্ঠী অবিরাম কাজ করে যাচ্ছে। এরা সাম্প্রদায়িক-কুকুর। আর এদের একমাত্র কাজ হলো মানুষকে কামড়ানো।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন
১৯৩৭ বার পঠিত
কওমীমাদ্রাসার পাতিহুজুররা বাংলাদেশের সবকিছুতে হিন্দুয়ানি খুঁজে পায়। আর পাকিস্তানী সবকিছুতে আবিষ্কার করে ইসলাম। সেই হিসাবে এরা পাকিস্তানের মদ্যপায়ী জেনারেলদেরকে এখনও নবী-রাসুলের চেয়ে বেশি মান্য করে—ভক্তি করে থাকে। এদের ঈমানের মূলস্তম্ভ পাকিস্তান। আর একমাত্র পাকিস্তানই এদের জীবনের সকল সুখ-আহ্লাদ। এরা জীবনের সর্বক্ষেত্রে পাকিস্তানকে ভালোবেসে এখনও পাকিস্তানের স্বপ্ন দেখে। তাই, এদের কাছে বাংলাদেশের কোনোকিছুই ভালো লাগে না। এরা কওমীমাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের সেই পাকিস্তানী বিজাতীয়-অপআদর্শে অমানুষ করছে।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
এই দেশে সত্য বলার জন্য ড. আহমেদ শরীফের বিরুদ্ধে নাস্তিকতার অভিযোগে মিছিল হয়েছে! তাঁকে গ্রেফতারের ও বিচারের দাবি পর্যন্ত উঠেছে! তিনি সত্য বলেছেন। আর এটিকে ধামাচাপা দিতে তাঁকে নাস্তিক বলে প্রচার ও প্রসার চালানো হয়েছে। একজন মানুষ নাস্তিক হতেই পারে। তাই বলে তাকে লোকসমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য—আর তাঁর বলা সত্যকে মিথ্যাপ্রমাণের জন্য তাঁকে নাস্তিক বলে ঘায়েল করতে হবে? যুক্তিকে যুক্তি দিয়ে ঘায়েল করতে হবে। এখানে, নাস্তিকতার প্রসঙ্গ কেন আসবে?
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
যারা সাহিত্য বোঝে না, সাহিত্যপাঠের অযোগ্য, তারাই কোনো কোনো কবি-লেখকের রচনাবলী পাঠের আগে-পরে প্রশ্ন তোলে, তিনি কোন ধর্মের কবি, লেখক? তিনি হিন্দু না মুসলমান, নাকী খ্রিস্টান? নাকী তিনি অন্যকোনো ধর্মাবলম্বী? আর এসব প্রশ্নের মধ্য দিয়েই তাদের মূর্খতা একেবারে ষোলোআনা প্রকাশ পায়।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
রবীন্দ্র-সাহিত্য বাংলাসাহিত্যপ্রেমী-মানুষের কাছে এখনও আকর্ষণের বিষয়। মানুষের বিবেক এখনও জাগ্রত বলেই রবীন্দ্র-দর্শন মানবসমাজে এখনও টিকে আছে এবং তা মানবজীবনে ক্রিয়াশীল। শুধু একশ্রেণীর অর্বাচীনের কাছে রবীন্দ্রনাথের মতো মহামানবেরা এখনও উপেক্ষিত।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
সাহিত্যের আবার ধর্ম কী? সাহিত্য হিন্দু না, মুসলমান না, বৌদ্ধ না, খ্রিস্টান না। তাহলে, সাহিত্যের ধর্ম কী? আসলে, সাহিত্যের নির্দিষ্ট কোনো পোশাকি-ধর্ম নাই। তাই, সাহিত্যের একমাত্র ধর্ম মানবতা আর সার্বজনীন মনুষ্যত্বের জাগরণ। আর কবি, লেখক ও সাহিত্যিকদের একমাত্র ধর্ম হলো মানবধর্ম। আর এই মানবধর্মেরই জয়গানে নিবেদিতপ্রাণ হয়ে সারাটি জীবন শব্দের মালা গাঁথেন কবি, লেখক ও সাহিত্যিকগণ। সাহিত্য শুধু মানুষের—আর কবি, লেখক ও সাহিত্যিকরাও মানুষের বন্ধু। তাঁরা জীবনব্যাপী মানুষের জন্য সৃষ্টিধর্মী-চিন্তাভাবনায় ডুবে থাকেন।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ষাট-সত্তরের দশকে আওয়ামীলীগ করতেন একদল দেশপ্রেমিক শিক্ষিত, তরুণ ও উদ্যমী মানুষেরা। আর এঁদের সকলের পড়ালেখাবিষয়ক ডিগ্রী বা শিক্ষাগত-যোগ্যতা ছিল কমপক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েশন পর্যন্ত। এঁরা সবাই ছিলেন পড়ুয়া ও ধীমান। এঁরা রাজনীতির পাশাপাশি প্রচুর পড়াশুনা করে সময় কাটাতেন। আর এঁদের প্রতিভা ছিল ঈর্ষণীয়। এঁদের মনুষ্যত্ব ও মানবতাবোধ ছিল সকলের কাছে গ্রহণযোগ্য। এঁরা ছিলেন সত্যিকারের দেশদরদী-মানবতার সৈনিক।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
পহেলা বৈশাখের ওপর একটি লেখা তৈরি করার জন্য ইউটিউব ঘাঁটছিলাম। কারণ, আমাদের সমাজের ফতোয়াবাজরা পহেলা বৈশাখ নিয়ে খুব বাড়াবাড়ি করছে। আর এদের বাড়াবাড়িটা আজকাল ধৃষ্টতার সীমাঅতিক্রম করে রাষ্ট্রদ্রোহিতার পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে। এরা আজ সবকিছুতে হিন্দুয়ানির গন্ধ খুঁজে পাচ্ছে। আসলে, এদের নাকে লেগে আছে পাকিস্তানীদের মূত্রঘ্রাণ! তাই, এরা বাঙালি-জনসমাজের সবকিছুতেই হিন্দুয়ানির গন্ধ খুঁজে পায়। ওদের আদিপিতা পাকিস্তানীজেনারেলগণও বাঙালির সবকিছুতে হিন্দুয়ানির গন্ধ খুঁজে বেড়াতো। এরা তো তাদেরই বংশধর। নিজদেশের সমাজ, রাষ্ট্র, সভ্যতা ও সংস্কৃতির বিরুদ্ধে এরা আজ এতোটাই উন্মত্ত ও অসভ্য হয়ে উঠেছে যে তা ভাষায় প্রকাশ করা দুরূহ। আর এরা দিন-দিন খুব বেশি হিংস্র ও জংলী হয়ে উঠেছে। এদের মুখোশউন্মোচনের জন্য একটি লেখা তৈরি করার কথা ভাবছিলাম।
সম্পূর্ণ পোস্ট পড়ুন০ বার পঠিত
ই-মেইলে যোগাযোগ করুন